পাতা:ভূগোল বিবরণ - প্রথম খণ্ড (কালিদাস মৈত্র).pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

やか。 জিওগ্রফি { য়। সেই সূত্রের,অপর প্রান্তভাগে (যেমত চিত্রে আছে। ঐৰূপ করিয়া লেবুতে স্পর্শ করান ষে হেতু আলোক ঐৰূপে ঐভাবে সমস্ত দ্রবাহইতে । চক্ষে আসিয়া থাকে। লেবুর যেখানে ঐ সূত্র স্পর্শ করে সেই দর্শকের দর্শন সীমা অর্থাৎ সেই স্থলেই বোধ হয় আকাশ মৃত্তিকায় স্পর্শ করি য়াছে। পূৰ্ব্ব কথিত প্রকার সূত্র লেবুর চতুদিগে ঘুরাইয়া ঐ প্রকারে স্পর্শ করাইলে ঠিক মণ্ডলাকার হইবে। * এই কারণ বশতঃ বোধ হয় আকাশ ঠিক গম্বুজের মত দর্শকের দৃষ্টি সূত্রের সীমায় পৃথিবী স্পর্শ করিয়া থাকে। যদি ঐ আপৗন অপেক্ষা আরো লম্বা আপনি লেবুর উপর বিদ্ধ করিয়া উন্মস্থকে সত্ৰ বাধিয়া লেবু স্পর্শ করা যায় তাহ হইলে পুৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক দূরে ঐ সূত্র স্পর্শ হয় অর্থাৎ তাহার অধিক দূরে দর্শন হয় বা দৃষ্টি সীমার আধিক্য হয় (যেমত চিত্রেতে আছে) একারণে স্থত উদ্ধে উঠা যায় ততই অধিক দুর দৃষ্টি হইয় থাকে বা যে দ্রব্য যত উচ্চ সেই দ্রব্য তত অধিক দূরহইতে দৃষ্টি হয়। পৃথিবী নতোন্নতাকার বিধায়ে দর্শকের অপদূরপর্য্যন্ত দর্শন হইয় থাকে অর্থাৎ দর্শন সুত্রের সীমা