জবাব না দিয়ে ঈশ্বর বাসটি রাস্তা থেকে সরিয়ে রাখতে গেল। ওষুধের দোকানের পাশে রাস্তার সঙ্গে সমতল খানিকটা জায়গা ছিল। পটল হাতল ঘুরিয়ে ষ্টার্ট দিয়ে সরে যেতেই ঈশ্বর বাস চালিয়ে দিল, পরীক্ষণে ভীষ্ম আৰ্তনাদে খড়পার আকাশ গেল চিরে। দুটি প্রাণীর আতনাদ। গোবর্ধনের কালো একবার আতনাদ করেই সামনের চাকায় পিষে চ্যাপ্টা হয়ে গেছে, পিছনের চাকায় লেগে ভুলিয়। পিছনের দুটি পা ভেঙে গেছে। একটানা আত নাদ করতে করতে ভুলি সামনের পা দুটির সাহায্যে দেহটাকে কোনোমতে টেনে নিয়ে যেতে লাগিল জগতের 6किigनद्ध लांबgन । গাড়িটা যথাস্থানে রেখে ঈশ্বর ফিরে এলে জগত তাকে কটু একটা গাল দিল। গোবর্ধন প্ৰায় আর্তনাদ করেই বলল, “তোর কি চোখ নেই ? অরে। चक्षून बJांछे,cछांक क्cिळांथ मांव्र नि उगमांन्' ঈশ্বর কারো কথার জবাব দিল না, পটলকে ধরে আথালি পাখালি मक्रिgङ आद्रिएछ कीब् । ‘শৃয়ার বাচ্চা, চোখ নেই তোর ? বলতে পারলি নি মোকে ? ইঞ্জিন cस ७ब्रां छिल, cभाब्र 6णथों नख ब्र शांद्म ' শ্ৰীমন্ত সহায় ক্রুদ্ধ কণ্ঠে বলল, “রাখো তোমাদের ঝগড়া। এটার কি করা যায়। কোলে করে গায়ে লিয়ে যাই ?” ঈশ্বর বলল, “ও বঁাচৰে না ।” শ্ৰীমন্তসহায় হঠাৎ যেন কাবু হয়ে গেছে। ভিজে গলায় বলল, ‘তবু একটা দুটো দিন যা বাঁচবে-” বাসে ষ্টাটা দেবার হাতলটিা নিয়ে ঈশ্বরকে এগিয়ে আসতে দেখে সে থেমে গেল। জগত চিৎকার করে উঠল, 'খপর্দার! তুমি আমার কুকুরের १ांटम होंठ मि७ न।' মোটা খন্তি হাতে জগত ঈশ্বরকে মারতে আসছিল, শ্ৰীমন্তসহায় তাকে
