পাতা:ভেজাল - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পর্যন্ত-ষে-বই পড়ে সময় কাটিয়ে মনকে বিশ্রাম দিতে হয়। ঘরের এককোণে টাঙ্ক ও সুটকেশ, স্টিল, চামড়া আর টিনের। ট্রান্ধটি মেনকার বিয়ের সময় পাওয়া। রঙ এখনো উজ্জ্বল, তবে কিসে ঘা লেগে যেন একটা কোণ থেৰূড়ে গেছে। দেয়ালে কয়েকটি বাজে ছবি আর মেনকা ও গোপালের বড় একটি ফটো টাঙানো। শাড়ী, শাড়ী পরার ঢং, গয়নার আধিক্য আর চুল বাধার কায়দা ছাড়া ফটাের মেনকার সঙ্গে যে মেনকা ঘরে এল তার বিশেষ কোনো তফাৎ চোখে পড়ে না। গায়ে একটু পুরন্ত হয়েছে মনে হয়, আবার সন্দেহও জাগে। ফটোর গোপালের চেয়ে ক্যাম্পচেয়ারের গোপাল কিন্তু অনেক রোগ। এতে ফটোর কোন ফাকি নেই, বিয়ের পর সত্যই গোপাল রোগ হয়ে গেছে। বিয়ে করার জন্য অথবা , চাকরি করার জন্য বলা কঠিন, চাকরি আর বিয়ে তার হয়েছে প্ৰায় At ঘরে এসে দরজায় খিল তুলে দিয়ে মেনকা সেমিজ ছাড়ল। খাটের প্রান্তে পা ঝুলিয়ে বসে জোরে জোরে পাখা চালিয়ে বলল, “বাৰা, বঁটাচলাম।” গোপাল বই নামিয়ে তার দিকে তাকিয়ে সায় দেওয়া হাসি একটু হাসল। তারপর আবার বই তুলে নিল। • “উঃ মাগো, সেদ্ধ হয়ে গেছি। একেবারে ।” এবার গোপাল বই নামাল না, পড়তে পড়তেই বলল, “বিশ্ৰী গরম PCCB s’ 'dळेवन कांन?|फूनि चांद्र क्रिनप्ल ना ? 'छूमि भाष्ट्रीधे ना किनष्ण “হ্যাংটো হয়ে তো থাকতে পারি না।” পাখার হাওয়া গায়ে লাগাতে তাই সে এরকম হয়ে আছে। ঘর যেন