to व्यछि-दछन्न সকল ) অধিকার করিয়াছেন-ফুৰ্গম ওড-বিষয়, ( যাহা তিনি ) প্ৰবল যুদ্ধে (পদানত করিয়াছিলেন ), মনোরম কোশল-নাডু, যেখানে ব্রাহ্মণগণ মিলিত হইয়াছিল ; মধুকর নিকরপরিপূর্ণ উদ্যানবিশিষ্ট তন্দবুক্তি, ভীষণ যুদ্ধে ধৰ্ম্মপালকে নিষ্ঠত কবিয়া তিনি যে দেশ অধিকার করিয়া ছিলেন; সকলদিকে প্ৰসিদ্ধ তাঙ্কন-লাড়ম, সবেগে রাণশূরকে আক্রমণ করিয়া তিনি যে দেশ অধিকা বা করিয়াছিলেন ; “বঙ্গাল” দেশ, যেখানে বড় বৃষ্টির কখনও বিবাম নাই, এবং গজ পৃষ্ঠ হইতে নামিয়া যেখান হইতে গোবিন্দচন্দ্ৰ পলায়ন করিয়া ছিলেন, কর্ণভূষণ, চৰ্ম্মপাদুকা এবং বলয় বিভূষিত মহীপালকে ভীষণ রণক্ষেত্ৰ হইতে পলায়ন করিতে বাধ্য করিয়া যিনি তাহার অদ্ভুত বলশালী করিাসমূহ এবং রত্নোপমা রমণীগণকে হস্তগত করিয়াছিলেন ; সাগবেয়া ন্যায় রত্নসম্পন্ন উত্তিরল্যাড়ম্ ; বালুকাময়তীৰ্থধৌতকারিণী গঙ্গা” । প্ৰথম রাজেন্দ্ৰ চোলদেব ১০, ১২ খৃঃ অব্দে চোলসিংহাসন আরোহণ করিয়াছিলেন । তঁহার বাজত্বের ১৩শ বৎসবে ( ১০২৪ খ্ৰীঃ অব্দে ) তিরুমালয় পাহাড়ে তা চার লিপি উৎকীর্ণ হইয়াছিল । সম্ভলতঃ ১০ ১১ হইতে ১০২৪ খ্ৰীঃ অব্দের মধ্যে ওড়ি বিষয়, কোশলনাডু “বঙ্গালদেশ” প্রভৃতি আক্রমণ, কবিয়াছিলেন। ওড়ি বিষয় বা উড়িষ্যা “ত ককিলা লাড়মূ” দক্ষিণ রাঢ় এবং বঙ্গালদেশ আক্রমণ করিতে গিয়া যে মহীপালোব সহিত যুদ্ধে প্ৰবৃত্ত, ফ্রাইয়াছিলেন সেই মহীপাল অবশ্যই পালবংশীয় গৌড়াধিপ। মহীপাল । অতএব কার্দী অধিপতি রাজেন্দ্ৰ চোলের বঙ্গদেশ আক্রমণ ১০১৪ খ্ৰীঃ অব্দের পূৰ্ব্বে ঘটিয়াছিল, কারণ গৌড়াধিপ মহীপাল দেৰ ১০২৬ খৃঃ আন্দের অব্যবহিতপূৰ্ব্বে বিদ্যমান ছিলেন ইহা সারনাথে আবিষ্ণুপ্ত ১ম মহীপালদেবের খোদিত লিপি হইতে জানা যায়। অতএব ১০৩৩ খৃঃ অব্দে রাজেন্দ্ৰ চোল বঙ্গদেশ আক্রমণ কবেন নাই । এই সময়ে দক্ষিণ রাঢ়ের রাণশূর যে পাল সম্রাট গণের একজন সামন্ত রাজা
