গৌড়ে ব্ৰাহ্মণ্য শক্তি। ' বঙ্গদেশে তখনও রাষ্ট্ৰীয় বারেন্দ্ৰ ঠাকুরগণের পূর্বপুরুষ পঞ্চ মহর্ষির শুভাগমন হয় নাই, তখনও বঙ্গের সামন্তরাজ শুমলবৰ্ম্মদেব তাহার শাকুন সত্ৰ সম্পাদনা করিবার জন্য শুনক গোত্রীয় পাশ্চাত্য বৈদিক ঠাকুরগণের আদিপুরুষ যশোধর মিশ্ৰ মহাশয়কে আহবান করেন নাই, তখনও মূবন অত্যাচারে বশিষ্ঠাদি গোত্ৰীয় ব্ৰাহ্মণগণ কান্যকুব্জ ভ্যাগ করিয়া কঙ্গে পলায়ন করেন নাই, এমন কি তখনও যবনাজুদ্দুভি দিল্পীর দ্বারে প্রতিধৰনিত হয় নাই এবং গজনির মামুদ ভারত আক্রমণ করিবার জন্য সিন্ধু নদী অতিক্ৰম করিতে সাহসী হন নাই । সেই সময়ের কািঙ্গদেশের ব্ৰাহ্মণ্যধৰ্ম্মের অবস্থা আলোচনা করিলে বিশেষ প্ৰতীয়মান হইবে যে, গৌড়ীয় বৈদিক ঠাকুরগণই তৎকালিক আৰ্য্যসমাজের কর্ণধার ছিলেন । পালবংশীয় রাজাধিরাজ গোপালদেব হইতে আরম্ভ করিয়া গোবিন্দ পাল পৰ্য্যন্ত গৌড়রাজ্যলক্ষ্মী পালবংশের অঙ্কশায়িনী ছিলেন । মধ্যে দিকেবাকি, রূদোক ও ভীম পালবংশের হস্ত হইতে রাজসিংহাসন বিচ্ছিন্ন করিয়া লইয়াছিলেন । ৮ম শতাব্দীতে “মাৎস্তন্যায়” অরাজকতা দূব করিবার * জাৰ্ভুক্ত জনসাধারণ বপ্যট তনয় গোপালদেবকে রাজ্যলক্ষ্মীর *কার গ্ৰচণ করাইয়াছিলেন”। খালিমপুরে প্রাপ্ত তাম্রশাসনে গোপালদেকের গৌড় রাজ্য লাভের কাহিনী বিকৃত অাছে । গরুড়স্তস্তের ১ম, ২য় শ্লোকে বৰ্ণিত আছে - ষে, গৌড়ীয় ব্ৰাহ্মণ্যমন্ত্রী শাণ্ডিল্য গোত্রীয় বীরদেকের পুত্র গর্গের মন্ত্ৰণাবলে ধৰ্ম্মপালদেব মাগধ্যাদিদেশ জয় করিয়াছিলেন । ধৰ্ম্মপালদেবের পুত্ৰ শ্ৰীদেবপালদেব দীৰ্ত্তপ্রাণির “নীতিকৌশলে নৃপহস্তীর মদ জলসিক্ত শিলা সংহতিপূর্ণ নিৰ্ম্মাদার জনক কিন্ধ্যপৰ্ব্বত হইতে আরম্ভ করিয়া, মহেশললাট-শোভি-ইন্দুকিরণে উদ্ভাসিত হিমাচল পৰ্যন্ত, এবং স্কুৰ্যের DBBBDBB BDBEDuLLS YzBBB BKzY BsBBD S BzS TLLLLLLB
