পাতা:মদ খাওয়া বড় দায় জাত থাকার কি উপায়.pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

《键领 ) সতীত্ব আচার করিলে ঐ কুটিলতা কি অপ্রকাশ থাকূিবেঃ 可期 সতীত্ব ধৰ্ম্ম বৃদ্ধনীল হবে? রঙ্গপুরের রামানন্দ বন্দোপাধ্যায় বিষ্ণুঠাকুরের সপ্তান। জন্মাবধি পিতাকে কখন দর্শন করেন নাই, লোক মুখে শ্রবণ করিয়াছিলেন যে তাহার জনক অমুক, সুতরাং সেইমত পরিচয় দিতেন। গ্রামস্থ ভাইপো সম্পর্কীয় কেছুই ঐ কথা লইয়া ঠাঁটা বিক্রপ করিলে তিনি রাগাম্বিত হইয়া সে স্থান হইতে উঠিয়া যাইতেন। রামানন্দের বিদ্যা শিক্ষা যৎসামান্য রূপ হইয়াছিল । বাল্য কালে লেখা পড়া করিতে বলিলে অমনি বলিয়া উঠিতেন আমরা কুলীন লেখা পড়া কেন করিব ? বুদ্ধি ও বিষয় না থাকাতে কৌলীন্যের গৌরবে গৰ্ব্বিত হইতে লাগিলেন। মনে করিতেন আমি যেখানে যাইৰ গুরুপুত্রের ন্যায় পুজ্য হইব—লোকে অপমাকে টাকা দিতে পথ পাইবে ন—বাস্তবিক সমস্ত বঙ্গভূমিই আমার জমিদারী—মামি এমন নিকশ কুলীন যে কশ নী থাকিলেই আমার জন্য রস নির্গত হইবে,—অাম যদি দশটা খুন করি ভাগতেও আমার দণ্ড হইবেক না। রামানন্দ এইরূপে মনে২ সদানন্দ হইয়া আত্ম মানবৃদ্ধি জন্য সৰ্ব্বদাই ৰন্ধ করিয়া বেড়ান ও স্বীয় মহাত্ম্য বিষয়ে অন্যকে অন্ধদেখিলে ৰিজাতীয় ক্রোধানলে জ্বলিয়া উঠিয়া বলেন অনুমি যে কি পদার্থ তাহা যে না চিনে সে বেটা হিন্দনহে । গ্রামে ভদ্রই লোকের বাটীতে র্তাহার নিমন্ত্রণ হয়, তিনি ভবনে উপস্থিত হইলে তাহারা সকলে যৎপরোনাস্তি সৰ্ম্মান করে। কিন্তু কাহার বাটতে আহারাদি কর দূরে থাকুক স্থতন ছিলিমে গঙ্গাজল পুরিয়া না আনিয়া দিলে তামুক পর্যন্ত খান না। যদিও কালে ভদ্রে কাহার বাটীতে আহার করিতে সৰ্ম্মত হয়েন তথাপি কেবল অনাচমনীয় গ্রহণ করেন ও অপর লোক সম্মুখে উপস্থিত হইলে বলেন-কি করি আত্মীয়তা অম্বুরোধে বসিয়াছি, হিশাবমত শূদ্রের গুঞ্জম্পর্শ কর। কর্তব্য নেহে কিন্তু পিরিতে কি না হয়ঃ ইয়ং রামচন্দ্র গুহচগুলের বাটতে কেমন করিশ গিয়া