পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sassiers NØR শাখার অধিবেশন। তারপর কীৰ্ত্তন। রাত বারটা পৰ্য্যন্ত কীৰ্ত্তনই bठाgठा ! পরদিন ২৮শে ডিসেম্বর শুক্রবার প্রাতঃকালে ইতিহাস শাখার অধিবেশন। তারপর দর্শনশাখার অধিবেশন। এই দুইটি শেষ হতেই বারটা বেজে গেল। তাড়াতাড়ি স্নানাহার শেষ করে অর্থনীতি শাখার অধিবেশন। সাড়ে তিনটায় সে শাখার অধিবেশন শেষ। তখন আবার্তা সাহিত্য শাখার অধিবেশন । যে কয়েকটি প্ৰবন্ধ পড়া বাকি ছিলো, তা পড়া হয়ে গেলো। পাচটার সময়, বিদায় পালা আরম্ভ হলো । যথারীতি ধন্যবাদ আদান-প্রদানের পর—সপ্তম সাহিত্য সম্মেলনের অধিবেশ Coo ! এই সম্মেলন সম্বন্ধে আমার অতি সংক্ষিপ্ত কথায় যে দু’চারটা বা পড়ে গিয়েছে, আমার সৌভাগ্যক্রমে মহিলা-সভার সভানেত্রী, জয়পুর প্ৰবাসিনী পরম স্নেহময়ী শ্ৰীমতী জ্যোতিৰ্ম্ময়ী দেবী তা পূরণ করে দিয়েছেন। র্তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ এইখানে উদ্ধৃত করে দিয়ে সপ্তম সাহিত্য-সম্মেলনের কথা আমি কোনও রকমে শেষ করলাম । শ্ৰীমতী জ্যোতিৰ্ম্ময়ী লিখেছেন :- “ইন্দোর পৌছতে সবচেয়ে দেরী বোধ হয় আমাদেরই হয়েছিল। কাজেই ২৬শের যা' কিছু সে আর আমরা দেখতে পাইনি। আমরা পৌঁছলাম ২৭শে। এদিন ছিল সাহিত্য-শাখার সভাপতি পূজনীয় শ্ৰীযুক্ত জলধর সেন মহাশয়ের অভিভাষণ ; তার পর অন্য প্ৰবন্ধ, রচনাদি পাঠ ৷ শ্ৰদ্ধেয় শ্ৰীযুক্ত কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় একটী ছোট গল্প পাঠ করলেন, অধ্যাপক শ্ৰীযুক্ত সুরেন্দ্রনাথ ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় তারো চেয়ে ছোট লেখা পড়লেন। শ্ৰীযুক্ত নরেন্দ্র দেব মেঘদূতের পূর্ব মেঘের কথা পড়লেন এ সব তো সময়ে মাসিক পত্রের পাতায় ভাল করে পড়তে পাওয়া যাবে