পাতা:মনোরম্য পাঠ - প্রথম ভাগ.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ২৩ } সংক্রান্ত বিচারানুসারে তোপের দ্বারা তাহার প্রাণদণ্ডের অনুজ্ঞা হইল। তখন কর্ণেল এবং সহকারী কর্ণেল সাহেব উভয়েই লণ্ডন নগরে বাস করাতে, সৈন্যদলের অধ্যক্ষতার সদায় ভার মেজর সাহেবের প্রতি অৰ্পিত হইয়াছিল । তিনি অভ্যস্ত নিৰ্দ্দয় ছিলেন। ঐ দোধির প্রাণদণ্ডের দিন উপস্থিত হইলে, সৈন্যদল সেই শান্তি দেখিবার জন্য রীত্যভুসারে শ্রেণীবদ্ধ হইয়া দণ্ডায়মান হইল। তন্ত্রত ভাবল্লে! একই মনোমধ্যে এই স্থির করিয়াছিল, যে পূৰ্ব্বাপর যে নিয়ম আছে , ৬৭%সারে সৈন্যের কনিষ্টনায়কের গুলিবাট দ্বারা এই নিদয় কার্য সম্পাদনের লোক নিৰ্দ্ধারিত করবেন । কি স عمي

কন্তু মেজর সাহেব সে নিয়ম :চিত করিলেন যখন ঐ দোষী শক্তি সৃষ্ট সৈন্যদলস্থ অপেন এক সহোদরের নিকট গ্র ক্ষে । মত বিদায় মইতেছিল, তখন মেজর সাহেল তাহাকেই ঐ মিষ্টর কৰ্ম্ম লিঙ্গীতাৰ্থ অনুজ্ঞা করিলেন ; ইহাতে সকলেই স্কিয়াপ * 'গয়া মেজর সাহেবের স্ট fبه اند. با و ت: শ্রবণ করিাগীর উভয়েই ভূমিষ্ট হুইয়া কৃতাঞ্জ পুড়ে নিঃদন করা ৬ লাগি প্ৰথমে ঐ ভ্রাতা সকরুণ বচনে করি ল ধৰ্ম্মাবতীয় অামি স্বহস্তে কি প্রকারে স্বীয় সহোদয়ে গুণ সংস্কার করি । আপনি আমাকে এই ভয় মঞ্চ স্যাপ , হইতে মুক্ত করুন। পরে অপরাধী ভ্রাতা অতির্বিনীত ভাৱে কহিল, মহাশয়! আমার সহোদর ব্যতীত অন্যের হস্তদ্বার: আমার প্রাণ দণ্ডের অনুমতি করুন। মেজর সাহেব উল্লাদিগের ক্ৰন্দনধনিতে ও বিনীত বচনেও কিঞ্চিম্মাত্র করুণাবিষ্ট