পাতা:ময়লা ছুঁইলে শাস্তি পাইবে.pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেড়েছে, জাতীয় আয় বেড়েছে,কিন্তু আসলে কি হচ্ছে জানিস্ ? বরুণ ? কী ? তরুণ : স্রেফ না খেয়ে লোক রাস্তায় মরছে । শ্রমিকের অবস্থা আরও খাবাপ । তবে হ্যা, উৎপাদন বেড়েছে, আগের তুলনায় দেশের মোটর গাড়ীর সংখ্যা নাকি এখন দ্বিগুণ। তবে তোর আমার একটাও গাড়ী হয়নি। আমরা যেই সেই । * হাফসোল ক্ষয়িতং পদতল ব্যাথিতং ”—গাড়ী কাদের হয়েছে জানিস ? যাদের তুটো ছিল, আজ তাদের পাচটা হয়েছে। বরুণ ঃ ত যা বলেছিস। তবু তো পাবলিসিটি হচ্ছে দেশেব জাতীয় আয় বেড়েছে। তরুণ ঃ তা হলে কবিগুরুর ভাষায় বলতে হচ্ছে— “দেহের সমস্ত রক্ত যদি মুখেই সঞ্চারিত হয়, তবে তাহাকে যেমন স্বাস্থ্য বলা যায় না”—ঠিক তেমনি দেশের সমস্ত ধন সম্পদ যদি মুষ্টিমেয় কয়েকটি লোকের কুক্ষিগত হয়, তবে তাকেও জাতীয় অায় বৃদ্ধি বলা যায় না। বরুণ ঃ তোর কথাগুলি সত্যিই হেয়ালী ভরা। তরুণ ঃ তা বটে, নে—চল, ওই সেই ভদ্রলোক আবার ফিরে আসছেন। চল কেটে পড়ি । ( প্রস্থান ) [ ইত্যবসরে পেছনের বাড়ী থেকে একটি যুবক সিগারেটের দোকানের কাছে এগিয়ে আসে। পূর্ব বর্ণিত ভদ্রলোক বাড়ীর নম্বর খুজতে খুঁজতে প্রবেশ করে ] श्रांठांब्र