পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মরণের ডািঙ্কা ধাজে দেখতে দেখতে জান্ধখানা একখানি চীনা জেলে ডিঙিতে পরিবর্তিত ' इछ्रेग्न 6?id । বিমল বল্লে উঃ কি চালাক দেখেছি । সুরেশ্বর বল্লে-চালাক তাই রক্ষে-নইলে ব্রিটিশ যুদ্ধ জাহাজ এসে যদি আমাদের ধরতো-বিনা পাসপোর্টে ভ্ৰমণ করার অপরাধে তোমায় আমায় জেল খাটতে হবে, সে হুস আছে ? ধূসরবর্ণের বিরাটকায় ব্রিটিশ ক্রুজারখানা ক্রমেই নিকটে এসে পড়ছে। এখন তার বড ফোকর ওয়ালা কামানগুলো স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে । সমুদ্রের বুকে একটা ধূসরবর্ণের পর্বত যেন ধীরে ধীরে জেগে উঠছে। যদি কোনো সন্দেহ কবে একটা বড কামান তাদের দিকে দাগে-- আর ওদের চিহ্ন খুজে পাওয়া যাবে ?” চীনা মাঝিমাল্লাগুলো মহা উৎসাহে ততক্ষণ জাল ফেলে মাছ ধরছে । সুরেশ্বর ও বিমলের বুক টিপ চিপ করছে উদ্বেগে ও উত্তেজনায় । কিন্তু সৌভাগ্যের বিষয় যুদ্ধজাহাজখানা ওদের দিকে লক্ষ্যই করলে না। ওদের প্রায় একমাইল দূর দিয়ে সোজা পূর্ণবেগে সিঙ্গাপুরের দিকে চলে গেল । YDDS BBSBB DBB DTS DDD DDDS দুপুরের পবে দূরে একটি ছোট দ্বীপ দেখা গেল । জঙ্ক গিয়ে ক্ৰমে দ্বীপের পাশে নোঙব করলে । বিমল ও সুরেশ্বর শুনলে নৌকার জল ফুরিয়ে গেছে—এবং এখানে মিষ্ট জল পাওয়া যায় । ওরা সেখানে থাকতে থাকতে আর একখানা বড় জাঙ্ক বিপরীত দিক থেকে এসে ওদের কাছে নোঙর করলে । বিমলদের জাঙ্কের মাঝিরা বেশ একটু ভীত হয়ে পড়লো নবাগত &by