পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भद्धge ७क्षा यांखि তখন কোনো দিকেই। ওদের ট্যাক্সিখানা দাড়িয়ে আছে বটে, ট্যাক্সিওয়ালার সন্ধান নেই-সে বোধ হয় পালিয়েছে। চাপেই পল্লীর ওপর কেন বিশেষ লক্ষ্য জাপানী তোপের, এ কথা বুঝা গেল না, কারণ এখানে চীনা গৃহস্থদের বাড়ীঘর মাত্র, কোনো সামরিক ঘাটি তো নেই। এখানে । দেখতে দেখতে বাড়ীঘর ভেঙে গুড়ো হয়ে পড়ে সামনের পেছনের রাস্তা বন্ধ হয়ে গেল ! লোকজন আগে যা। কিছু মারা পড়েছিল-এখন সবাই পালিয়েছে, কেবল যারা ভাঙা বাড়ীর মধ্যে আটকে পড়েছে তাদেরই আৰ্ত্তনাদ শোনা যাচ্ছে । একটা ভগ্নস্তুপের মধ্যে যেন ছােট ছেলের কান্নার শব্দ ! এ্যালিস बाल-लैंड्gा७ बिमल-qथicन नवांछे एgा७ । গোলাবর্ষণ তখনও চলছে, কিন্তু চীনাপল্লীর অন্য অঞ্চলে । এদিকে এখন শুধু গোঙানি, চীৎকার, হৈ চৈ কলরব ও কাতরোক্তি । এ্যালিস আগে চড়লো গিয়ে ধ্বংসস্তুপের ওপরে। পেছনে মিনি ও সুরেশ্বর । বিমল নীচে দাড়িয়ে রইল। একটা কড়িকাঠ। সরিয়ে ওরা তিনজনে একটা দরজা পেলে । তারপর একটা ছোট ঘর। এ্যালিস অতি কষ্টে ঘরে ঢুকলো-সুরেশ্বর ওকে সাহায্য করলে। একটা ন’ দশ মাসের শিশু সেই ঘরের মেজেতে অক্ষত অবস্থায় শুয়ে শুয়ে কঁদছে। এ্যালিস তাকে সন্তৰ্পণে মেঝে থেকে তুলে সুরেশ্বরের হাতে দিলে । সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছে, ঘরটার মধ্যে অন্ধকার । তিনজনে ঘরের মধ্যে থেকেইটুকাঠের ভূপটার ওপরে উঠে শুনলে, বিমল উত্তেজিত ভাবে ডাকছেআঃ, কোথায় গেলে তোমরা ? চট্ট করে নেমে এসো- বড় বিপদ ! চারিদিকের গোলা ফাটুবার আওয়াজ ও ছুটন্ত শেলের চাপা। “সৌ-ও-ও’ রব খুব বেড়েছে। একটা একটা শেল মাঝে মাঝে । を@