পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

国颈乙外颈 g零| 可忆呼 মৃতদেহ টেনে বার করছে। ওরা টর্চ জেলে টর্চের মুখ নীচের দিকে নামিয়ে মৃতদেহ কি জ্যান্ত মানুষ খুজে বেড়াচ্ছে, পাছে ওপর থেকে বোমারু প্লেনগুলো টের পায় । বিমল তাদের মধ্যে একজনকে চিনতে পারলে । সাগ্রহে সে ছুটে গেল প্রোফেসর লি-প্রোফেসর লি অন্ধকারের মধ্যে বৃদ্ধ ওকে চিনলেন । বল্লেন-আমি আমার ছাত্রের দল নিয়ে বেরিয়েছি দেখি যদি কিছু কাজ করতে পারি। আমার মেয়েরা কোথায় ? এই সৌম্যদর্শন, পরহিতব্ৰতী বুদ্ধের স্নেহ-সম্ভাষণে বিমলের মন আর্দ্র হয়ে উঠলো। বল্লে-সে অনেক কথা । আমার মনে হয় আপনি এবং আপনার দলই এ বিষয়ে আমায় সাহায্য করতে পারবেন। প্রফেসর লি হাসিমুখে বল্লেন-যুদ্ধের সময়কার মনস্তত্ত্ব আলোচনা করতে এসেছিলুম জানেন তো ? এরচেয়ে উপযুক্ত ক্ষেত্র আর কোথায় পাবো সে আলোচনার ? হঠাৎ একটা প্লেন মাথার ওপর এল। সবাই কথা বন্ধ করে ওপর দিকে চাইলে । মার্কিন পুলিশম্যানটি চেচিয়ে উঠল-কভার | কভার ! কোথায় আর আশ্রয় নেবে, সেই ভাঙা বাড়ীর ইটকাঠের মধ্যে মুখ গুজে থাকা ছাড়া ! সবাই সেই দিকে ছুটলো। বিমলও চীনা খুকীটার হাত ধরে টেনে নিয়ে চললে সেই দিকে । প্লেন থেকে বোমা পড়ল না । পড়লো কতকগুলো চকচকে রূপের বাতিদানের মত লম্বা লম্বা জিনিস। প্লেনটা চলে গেলে ওরা সেগুলো দূর থেকে ভয়ে ভয়ে দেখলে । সরু সরু রূপের নলের মত জিনিষ হাত খানেক লম্বা। ঝাক ঝাঁকে সাদা । মার্কিন পুলিশম্যান একটা হাতে তুলে G9t