( ২৩ ) ইঠায় কোমল তাব আধাব ছিল,~~নরনারীব সীমা দ্য দুরবস্থা দর্শনেই তাহাব হৃদয় প্রস্রবণ হইতে দয ও সহানুভূতিব সুশীতলপ্রবাহ শতধ উচ্ছসিত হইয সকলকেই অব*{tহন ক বাইত । তাহার জীবনে বাস্তবিক “ভীমকান্ত” গুণাবলীব অদ্ভুত সমাবেশ ছিল । আমবা এতক্ষণ তাহাব জীবনেব যে অংশেব আলোচনা কবিয়া আসিষাছি, তাহ হইতেই নিঃসংশযি়েতরূপে প্রমাণিত হইয়াছে যে বামমোহন বাষ একজন প্রকৃত বীবপুরুষ ছিলেন,—সহস্র বিপদ ও ত{হাব হৃদয়ে কণামাত্র ভযেব উদ্রেক কবিতে পাবিত না, বাশি বাশি বাধা বিপত্তিব মধ্য দিম। তিনি নিভীক হৃদয়ে স্বকীয কৰ্ত্তব্যকাৰ্য্য সম্পন্ন কবিয়াছেন। তাহার “উপাধি বাজা , জড়ময় ভূমিখণ্ড র্তাহাব বাজ্য নহে ,” ঘোবতব যুদ্ধেব পল, প্রবল দেশাচাল ও শাস্ত্রান্ধতাব বিরুদ্ধে জযলাভ কবিয: সহস্ৰ সহস্র মানবহৃদসেব উপবে তিনি এক সুবিশাল লাজ্য স্থাপন কবিয়া গিযtছেন । সে বাজ্যের অাব ধবংস নাই, পতন নাই,—ইহা চিরদিনই বিদ্যমান থাকিযা ক্রমশঃ ইহাল বিস্তাব বুদ্ধি কবিবে । বামমোহনেব উদাব হৃদয দয, সহানুভূতি প্রভৃতি কোমল প্রবৃত্তিসমূহের গভীব উৎসস্বরূপ ছিল । যে স্থানে দেখিতেন দুৰ্ব্বলেৰ প্রতি সবলেল অত্যাচাব, সেই স্থানেই তিনি দুৰ্ব্বলেব দুঃখে গলিয। যাইতেন,—প্রাণপণে সেই দুঃখনিবাবণে সচেষ্ট হইতেন । এদেশীয় হতভাগিনী অবলাকুল ও ধনীদিগেব পাদদলিত কৃষীবলদিগেব জলবস্থাদুলীকবণার্থ তিনি দেশে বিদেশে তুমুল আন্দোলন উপস্থিত কবিযাছিলেন। তিনি সমৰে
