পাতা:মস্তকের মূল্য - সরোজনাথ ঘোষ.pdf/২০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টম পরিচ্ছেদ । দুইদিন পরে অপরাষ্ট্রে উৎফুল্লচিত্তে হেমকান্তি বাড়ী ফিরিয়া আসিল । শ্ৰীমতী রায়ের বিনয়নম্র ব্যবহার, অকুষ্ঠিত আলাপ, পরিবেশনকালে সুন্দর, সুডৌল হস্তের অলঙ্কার নিকণা, ও অমান পদ্মের মত মধুর মুখশ্ৰী হেমকান্তির অন্তরকে আচ্ছন্ন कतिभा ख़ा१िांछिल । গৃহমধ্যে প্ৰবেশ করিয়াই হেমকান্তির চমক ভাঙ্গিল । লেলারাণী তখনও বসিবার ঘরে ফিরিয়া আসে নাই। হেমকান্তি শয়নকক্ষে প্রবেশ করিল। পত্নী সেখানেও নাই ! সে ভাবিল, বেলা হয়ত এখনও চামেলী-কুঞ্জে বসিয়া আছে । বস্ত্ৰাদি পরিবর্তনের জন্য হেমকান্তি টেবিলের সম্মুখে দাড়াইল । সহসা একখানি পত্ৰ তাতার দৃষ্টিগোচর হইল। ক্ষিপ্ৰহস্তে পত্ৰখানি খুলিয়া সে পাঠ করিল। বেশী কিছু লেখা ছিল না, তথাপি তাহার মুখমণ্ডল এত বিবৰ্ণ হইয়া গেল কেন ? পত্রে লেখা ছিল,-"তোমার অপেক্ষায় থাকিতে পারিলাম না। দিদি, মধুপুরে আছেন, বোধ হয়, জান। তার শরীর BDBD BBBDS BDDD DDD DDD BBBDSS BD gBD আর ভাল লাগিতেছে না । নরেন্দ্র বাবু আসিয়াছিলেন । তাহার সহিত আজই আমি মধুপুরে চলিলাম। তোমার কষ্ট হইবে বলিয়া, চাকর চাকরাণী কাহাকেও সঙ্গে লইলাম না।” SN