ኃጫ © চতুর্থ অধ্যায়। আলি কালীফের কথা । অনন্তর আলি নামক যে ব্যক্তি কালীক্ষ হইলেন, তিনি মহম্মদের জীবৎকালে তাহার বিশেষ বিশ্বাসপাত্র ছিলেন, এবং মহম্মদ র্তাহাকে আপনার হারেীণ বলিতেন। তিনি ঐ উচ্চ পদের আকাঙক্ষী ছিলেন মা, এবং তুহোতে নিযুক্ত হইলে পরে অতি শীঘ্র অনেক ক্লেশ, প্রাপ্ত হইলেন ; কেননা হত অধমানের দল ও স্তাহার বিপক্ষ দল, এই উভয়কে সন্তুষ্ট করা মুদুষ্কর ছিল। এতদ্ভিন্ন মৃত মহম্মদের আইশ নামী ভাৰ্য্যt. অলির বিরোধিনী ছিলেন । সেই স্ত্রী মহম্মদের সর্বাপেক্ষ প্রিয় ছিলেন, এবং মুসলমান লোকের কোরাণুের দুরূহ বচনের অর্থ 'বিষয়ে ঠাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিড়। যাইরে অথমনিকে বধ করিল, আইশ তাঁহাদের সাহায্য করিয়াছিলেন ; তথাপি অনেকু ২ মহম্মদি লোক অথানের মৃত্যুর প্রতিফল দেওনার্থে অতিশয় উদ্যোগী হইল, এবং তন্নিমিত্তে সৰ্ব্বসাধারণের মনকে উত্তেজনা দেওনার্থে দম্মেষক নগরের মসঙ্গীদে অখমানের রক্তাক্ত কামিজ উপদেশকের মঞ্চে ঝোলান গেল । অপর বিদ্রোহিগণ বল নুগর হস্তসাৎ করিলে আলি ফরৎ নদীর তীরস্থ কুফা নগরে বসতি করিলেন ; এবং তিনি মহম্মদের জামাতা, এই জন্যে অনেক্ট ২ লোক তঁাহীর পক্ষ হইল। কিছু কাল পরে তিনি বিংশতি সহস্র সৈন্য সঙ্গে লইয়া বুত্রীতে বিদ্রোছিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ যাত্র করিলেন; তাহাতে তুমুল যুদ্ধ হইল । বিদ্রোহিদের মধ্যস্থল্পে আইশ যে যনে আকঢ়া ছিলেন,
