st ওয়ালিদের রাজত্ব। তিনি কবিদের বিলক্ষণ সাহায্য করিতেন ; ইহার উদাহরণ এই যে এক দিন কোন ব্যক্তিকে বিশেষ কাব্যের পরিভোষিকৰূপে এক শত উষ্ট্র ও আঠার জন ক্রীত দাসকে ও একটা ৰূপার পীনপাত্ৰ দিয়াছিলেন । i. অপর ৭০৫ শীলে অবলমালিকের পুত্ৰ ওয়ালিদ কালীফ হইলেন। রাজ্যভিষেকের পরে তঁাহার উক্ত প্রথম কথা এই “ আমরা ঈশ্বরের অছি, ঠাহীর নিকটে পুনৰ্ব্বার গমন করিব।” মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য ও বিদেশিদের সহিত ধৰ্ম্মযুদ্ধ র্ডাহার চেষ্টার সার ছিল। তৎকালে মুসলমানদের মধ্যে স্বজাতীয়দের সহিত যুদ্ধ নিবৃত্ত হওয়াতে তাহার পুনৰ্ব্বার বিদেশ হরণ করিবার নিমিত্তে অবকাশ পাইল। প্রথমে তাহার বাল্খ ও বখার নামক দুই দেশ পরাজয় করিয়া তথাকার অসীম ধন হরণ করিল ও দেবপ্রতিমা সকল নষ্ট করিল। অপর তাহার কাসগড় পৰ্য্যস্ত অগ্রসর হইল, ও চীন দেশীয রাজার নিকটে দূত পঠাইল। অনন্তর মহম্মদ কাসিম মেকরণ দেশ পরাজয় করিয়া তখকার মরুভূমি দিয়া ভারতবর্ষের দিগে গমন করিলেন। পথের মধ্যে তৃষ্ণাতুর সৈন্যেরা তৃষ্ণ নিধারণার্থে শিরকাতে মগ্ন তুলা মুখে দিত। পরে সিন্ধু নদীর তীরে উপস্থিত হইলে তুমুল যুদ্ধ হইল। . তৎপরে কোন ২ নগরের লোক কর দিতে স্বীকার করাতে রক্ষা পাইল ; কেননা মুসলমানের দেনমন্দির ধ্বংস করণ অপেক্ষ বরং ধন সঞ্চয় করণে চেষ্টান্বিত ছিল। মুলতান নিবাসি হিন্দু লোকের দীর্ঘকাল প্রতিরোধ করণানন্তর শেষে জলের অভাব প্রযুক্ত আপন- দিগকে জয়িদিচুগর হস্তে সমপণ করিল । তাছাতে তহুিীর
