পাতা:মহাকবি কালিদাসের গ্রন্থাবলী.djvu/৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88 রঘুবংশম্। ধিপতিঃ প্রতস্থে ॥ ৬২ ৷ অনেন পাণে বিধিবদ্বগৃহীতে মহাকুলীনেন মহীব গুর্কী। রত্নাসুবিদ্ধার্ণবমেখলায়া দিশঃ সপত্নী তব দক্ষিণস্তাঃ ॥ ৬৩ ৷ তাম্বুলবন্ত্রীপরিণদ্ধপূগাস্কেBBBBBBBBB S BBBBBBBBB BBS BBB BBBBBBBBS DD S ইন্দীবরস্তামতনুৰূপোহসে তুং রোচনাগৌরশরীরষষ্টিঃ । অন্তোন্তশোভাপরিবৃদ্ধয়ে বাং যোগ্ৰস্তড়িত্তোয়দয়োরিবাস্ত ॥ ৬৫ স্বস্তুবিদর্ভাধিপতেস্তদায়ে লেভেত্তরং চেতসি নোপদেশঃ। দিবাকরাদর্শনবদ্ধকোষে নক্ষত্রনাথাংশুরিবারবিন্দে ॥ ৬৬ ॥ সঞ্চারিণী দীপশিখেব রাত্রেী যং যং ব্যতীয়ায় পতিংবরা সা । নরেন্দ্রমার্গাট ইব প্রপেদে বিবর্ণভাবৎ স স ভূমিপাল ॥৬৭ ॥ ততাং রঘোঃ হনুরুপস্থিতায়াং বৃণীত মাং নেতি সমাকুলোহভূত । বামেতরঃ সংশয়মন্ত বাহুঃ কেয়ুরবন্ধোচ্ছ,সিতৈনু নোদ ॥৬৮ ॥ তং প্রাপ্য সৰ্ব্বাবয়বানবদ্যং ব্যাবৰ্ত্ততাস্তোপগমাৎ কুমারী। ন হি প্রফুল্লং সহকারমেত্য বৃক্ষান্তরং কাজক্ষতি ষটপদালী ॥ ৬১ ৷ তস্মিন সমাবেশিতচিত্তবৃষ্টিমিন্দুপ্রভামিদুমতীমবেক্ষ্য। প্রচক্রমে বক্তমনুক্রমজ্ঞা সবিস্তরং বাক্যমিদং সুনন্দ ॥ ৭• ৷ ইক্ষাকুবংশুঃ ককুদং নৃপাণাং ককুৎস্থ ইত্যাহিতলক্ষণোহভুত । কাকুৎস্থশবং যত উন্নতেচ্ছাং শ্লাষ্যং দধত্যুত্তরকৌশলেন্দ্রাঃ ॥ ৭১ ॥ মহেন্দ্রমাস্থায় মহোক্ষরূপং যঃ সংযতি প্রাপ্তপিনাকিলীলঃ । চকার বাণৈরন্থরাঙ্গনানাং গণ্ডস্থলীঃ প্রোষিতপত্ৰলেখাঃ ॥ ৭২ ৷ ঐবারতাম্ফালনবিশ্লথং যঃ সভঘটয়ন্নঙ্গদমঙ্গদেন । সহিত সন্ধিসংস্থাপন পুৰ্ব্বক ইন্দ্রলোক পরাজয় বরিবার নিমিত্ত গমন করিয়াছিলেন ৷ ৬২ ৷ হে সুনারি। মহৎকুল-সন্থত এই পাণ্ডুরাজ যথাবিধানে তোমার পাণিগ্রহণ করিলে, মহীয়সী বসুমতীর হায় তুমিও রত্নপরিপূরিতরত্নাকররূপ মেখলায় পরিবেষ্টিত দক্ষিণদিগঙ্গনার সপত্নী হইবে ॥ ৬৩ ॥ হে বিবেকিনি যেখানে তাম্বলবপ্লৱীসকল পুগতরুদিগকে পরিবেষ্টন করিয়া রহিয়াছে, যেখানে এদালতাসমূহ চন্দনতরুকে আলিঙ্গন করিয়া বৃদ্ধি পাইতেছে এবং যেখানে তমালপত্র দ্বারা শয্যার আস্তরণ বিরচিত হইয়া থাকে, তুমি ইহঁার প্রতি প্রসন্ন হইয়া সেই সকল মলয়স্থলীতে নিরস্তর বিহার কর ॥ ৬৪ । এই রাজা ইন্দাবরের স্তায় গৌরবর্ণ ; অতএব তোমাদের উভয়ের মিলন নেব ও বিদ্যুতের সংযোগের স্তায় পরস্পরের শোভা সম্বৰ্দ্ধন করুক। ৬৪ স্বর্ঘ্যের আদর্শন বশত: মুকুলিত পদ্মের অভ্যন্তরে যেরূপ স্বধাংশুর কিরণজাল প্রবেশ করিতে সক্ষম হয় না, তদ্রুপ সুনন্দার সেই সমস্ত উপদেশবাক্য ভোজভগিনী ইন্দুমতীর মনোমধ্যে স্থানলাভ করিতে সমর্থ হইল ন! ॥ ৬৬ ॥ রাত্রিকালে সঞ্চারিণী দ্বীপশিখা অতিক্রম করিয়া গেলে রাজপথস্থিত জটালিকা-সমুহ যেরূপ তিমিরাচ্ছন্ন বোধ হইয়া থাকে, তদ্রুপ বিধাতার অতি মনোরম-স্বষ্টি-স্বরূপ সেই স্বয়ম্বর ইন্দুমতী যে যে রাজাকে অতিক্রম করিয়া যাইতে লাগিলেন, তাহারা সকলেই বিবাদে বিবৰ্ণভাব ধারণ করিলেন ॥৬৭ অনন্তর বিদর্ভরাজানুজা ইন্দুমতী রঘুকুমার অজের সন্ধিখানে উপস্থিত হইলে, “আমাকে ইন্দুমতী বরণ করিবে কি না” এই ভাবিয়া তিনি অতিশয় জাকুল হইলেন, কিন্তু তৎকালে র্তাহার দক্ষিণ হস্তের অঙ্গদ-বন্ধন-স্থানের স্পন্দন হেতু সেই সংশয় তখনই বিদূরিত হইল ৷৷ ৬৮ ॥ রাজকুমারী সেই পরমসুন্দর নৃপনন্দন অজকে প্রাপ্ত হইয়া অন্যান্ত ভূপতিগণের সন্নিধানে গমন করিতে অভিলাষ করিলেন না ; যেহেতু, ভ্রমরাবলী-প্রফুল্প সহকার-তরু প্রাপ্ত হইলে কি কখনও বৃক্ষাস্তরে যাইবার আকাজ করে ? ৬৯ ॥ বক্তৃতাশক্তিসম্পন্ন সুন্দরী, ইন্দুপ্রভা ইন্দুমতীকে সেই যুবার প্রতি আসক্তচিত্ত অবলোকন করিয়া বলিতে আরম্ভ কৰিল ॥ ৭• ॥হে সুন্দরি । পুৰ্ব্বকালে প্রখ্যাতগুণসম্পন্ন নৃপতিপ্রধান “কথকুস্থ” নামে ইক্ষাকুবংদয় এক রাজা ছিলেন । উন্নতচিত্ত দিলীপ প্রভূতি উত্তরকোশলের অধীশ্বরগণ সেই রাজা হইতেই অতি গৌরবকর কাকুৎস্থ নাম প্রাপ্ত হইয়াছেন ॥ ৭১ ৷ সেই ককুৎস্থ নরপতি দেবানুর-যুদ্ধে মহাগ্ৰউৰুলী ইন্দ্রের ককুদে আরোহণ করিয়া পিনাকপাণির শোভা ধারণ পূর্বক শরনিকর দ্বারা