পাতা:মহাত্মা গান্ধীর ছাত্র জীবন.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধীর ছাত্রজীবন র্তাহাকে অধ্যযন কবিতে হইত। তিনি চক্ষে অন্ধকার দেখিলেন। শিক্ষক মহাশয় যত্ন কবিয জ্যামিতি পডাইতেন, কিন্তু তিনি অনুসরণ করিতে পাবিতেন না। কখনও কখনও তিনি নীচের শ্রেণীতে নামিযা যাইবেন মনে করিতেন। কিন্তু নামিয গেলে শুধু তাহাব একাব অসম্মান নয, শিক্ষকেবও অসম্মান হইবে এই মনে কবিয়া তিনি দ্বিগুণ উৎসাহে লাগিয গেলেন। জ্যামিতি সহজ হইয়া গেল । পড়ায তিনি আনন্দ পাইতে লাগিলেন । এদিকে সংস্কৃত পড়া শক্ত মনে হইতে লাগিল । ব্যাকরণ দ্বাববানকে পার হইযা সংস্কৃত মন্দিবে প্রবেশ করা অনেকের পক্ষেই দুরূহ। সংস্কৃত ভাষাব অধ্যাপক পণ্ডিত কৃষ্ণশঙ্কব কড লোক ছিলেন । র্তাহাকে ফাকি দেওযা চলিত না । পাশী শিক্ষকটি ছিলেন তাব বিপরীত। ছেলেরা বলিত পার্শী সহজ বিষয় । মোহনৰ্চাদ পাশী পড়িবেন ঠিক কবিলেন । একদিন তিনি পাশী ক্লাশে গিয বসিলেন। পণ্ডিত মহাশযেব মনে বড় ক্লেশ হইল। তিনি মোহনচাদকে ডাকিযা বলিলেন, মোহন, তুমি কি তোমার ধৰ্ম্মের ভাষা পড়িবে না ? তুমি বৈষ্ণব সন্তান, যদি কোথাও তোমাব বুঝিবার গোল থাকে, আমার কাছে আসিবে, আমি বুঝাইয দিব। গান্ধী ফিবিলেন। একবার ধরিলে মোহনচাদ তাহা ছাড়েন না, তাহা আমব দেখিতেছি । সংস্কৃত তিনি ধবিলেন এবং তাহ আয়ত্ত করিযী ছাডিলেন । মহাত্মার মতে আমাদেব দেশে নিজ মাতৃভাষা ছাড হিন্দী, >W。