মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গােস্বামী, বেলােয় তাহদের রন্ধন ভোজন হইত, তিনজন মিলিয়া রন্ধনাদি कब्रिटेंडन।: ১৯শে কাৰ্ত্তিক আঁহারা ঢাকাতে উপনীত হইয়া প্ৰথমে বাঙ্গালাবাজার নিবৃাসী প্ৰসিদ্ধ ধনী জীবন বায়ুর বহিৰ্ব্বাটীতে অবস্থান করেন। তঁহারা প্ৰথম যে দিন ঢাকায় উপস্থিত হন, সে দিন তাহদিগকে অভ্যর্থনা করিয়া গ্ৰহণের জন্য ঢাকার লোকের কি আগ্রহ ও অনুরাগেরই না পরিচয় পাওয়া গিয়াছিল! বুড়ীগঙ্গার তীরে দাড়াইয়া তথাকার ব্ৰাহ্মগণ উৎকণ্ঠার সহিত' তাহদের আগমন প্ৰতীক্ষা করিতেছিলেন । ইহাদিগকে পাইয় তাহদের আনন্দের অবধি ছিল না। কিন্তু তবু কেহ স্বীয় আবাসে ইহাৰ্পদগকে গ্ৰহণ করিতে সাহসী হন নাই । এক বৈরাগীর আখরাতে তাহাদের জন্য সামান্যরূপ অন্ন-ব্যঞ্জন প্ৰস্তুত হইত ; বেলা দ্বিতীয় প্রহরান্তে একজন ভূত্য উহা বহন করিয়া লইয়া আসিত । । ইহাতে প্ৰতিদিন ঠাণ্ড অন্নব্যঞ্জনে তঁহাদের আহারের কষ্ট সহ্য করিতে হইত।” * কিন্তু এই সমস্ত কষ্টকে তঁাহারা কষ্টজ্ঞান করিতেন না । * অবশেষে কয়েক দিন পরে ব্রজসুন্দর মিত্ৰ মহাশয়ের আরমাণিটোলাস্থ বাড়ীতে তঁহাদের বাসস্থান নির্দিষ্ট হয়। এ স্থানে তঁহাদিগকে পাচক অভাবে স্বহস্তে রন্ধন করিতে হইত। তিনি ব্রজসুন্দর বাবুকে লিখিয়াছিলেন ;-“সম্প্রতি আমরা ( কেশবচন্দ্ৰ, অঘোরনাথ, বিজয়কৃষ্ণ ) আপনারই প্ৰশস্ত ভবনে অথবা মিসন হাউসে স্বাধীনভাবে অবস্থিতি করিতেছি। আমাদের রন্ধনাদি পৰ্য্যন্ত দ্বিতীয়তল গৃহে, কিছুতেই অসুবিধা নাই। কিন্তু ভৃত্যাভাবে রন্ধন করিতে করিতে দিন দিন অসুস্থ হইতেছি। আমাদের এই যে ভূত্য না পাওয়া ( ইহাতে) ও ত্যাগাস্বীকারের % ধৰ্ম্ম পরীক্ষা হইল।” ১৭৮৭ শক, ২৪শে কাৰ্ত্তিক । , SLLSLLSSL SDSSSLSL LL LLLLMMSMSMSMSSL LSL mumum mmermum"
- আচাৰ্য্য কেশব চরিত হইতে সংগৃহীত।
