পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/১৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

9 মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী । হৃদয়ে গৃহে গমন করিল। * তঁহার ধৰ্ম্মজীবনের প্রভাবে এইরূপে কত সময়ে কত স্থানের বিদ্বেষ বহির নির্বাণ হইয়াছে কে নিৰ্ণয় করিবে? এদিকে ১২৭৬ সনের অগ্রহায়ণ মাসে পূর্ববঙ্গলা ব্ৰাহ্মসমাজের মন্দিরের নিৰ্ম্মাণ কাৰ্য্য শেষ হইলে মহা সমারোহে গৃহপ্ৰবেশ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। কলিকাতা হইতে আচাৰ্য্য কেশবচন্দ্ৰ শ্ৰীযুক্ত কান্তিচন্দ্ৰ মিত্ৰ মহাশয়কে সঙ্গে লইয়া ঢাকার উৎসবে গমন করেন। উৎসবের প্রথম দিন তাহারা সদলে কীৰ্ত্তন করিতে করিতে আরমাণিটােলান্থ ব্রজসুন্দর বাবুর বাড়ী হইতে বাহির হইয়া পূর্ববঙ্গলা ব্ৰহ্মমন্দিরে গমন করিয়াছিলেন । নগর-সংকীৰ্ত্তন ঢাকাতে এই প্ৰথম । গোস্বামী মহাশয় পূর্ব হইতেই ঢাকা ব্ৰাহ্মসমাজের আচাৰ্য্যপদে নিযুক্ত থাকিয়া, তথাকার উপাসকগণের মধ্যে কীৰ্ত্তনের খুব উন্নতিসাধন কলিয়াছিলেন। যদিও প্ৰাচীন ব্ৰাহ্মদল এই সময় কীৰ্ত্তনের পক্ষপাতী ছিলেন না, কিন্তু তাহারা একথা স্বীকার করিতে বাধ্য হইয়াছিলেন যে কীৰ্ত্তনে সহজে হৃদয় দ্রব হয়। র্তাহারা প্ৰকাশ্যে কীৰ্ত্তনের পক্ষ সমর্থন না করিলেও কীৰ্ত্তনের প্ৰতি তঁহাদেরও যে অনুরাগ আছে তাহার পরিচয় দিয়াছিলেন। “তোরা আয়রে ভাই এতদিনে দুঃখের নিশি হ’ল অবসান, নগরে উঠিল ব্ৰহ্মনাম”-এই উন্মাদকারী সংকীৰ্ত্তনে সাহর মাতাইয়া যখন গায়কদল সমাজপ্রাঙ্গনে উপনীত হইয়াছিলেন, তখন সেই মহোৎসব দর্শনার্থ সন্ত্রান্ত, ধনী, দরিদ্র, জ্ঞানী, মুর্থ নানা শ্রেণীর লোকের সমাগমে মন্দির প্রাঙ্গন ও গৃহ পূর্ণ হইয়া গিয়াছিল। প্রাচীনগণের মুখে সেই দিনের বিবরণ-“ধারাতলে স্বৰ্গধাম অবতীর্ণ’-শুনিলে বিস্ময় জন্মে। এই সময় ব্ৰাহ্মসমাজের শক্তি শিক্ষিত লোকের মধ্যে এরূপ বিস্তুত হইয়াছিল যে এই উৎসবে কেশবচন্দ্রের নিকট ৪০ জন অনুরাগী ও শিক্ষিত যুবক

  • क्षऊङ् ( ১৭৯১৷৷১৬ই कलैिक ) । ത്തു ജി തത്ത് SS AASS L SS SSS SL LSSMSS LSLSLS LLLSLLL S TTTSqqSS S S SLLLTTS S S S S S S qqSTSLSS SMS S SMM L L L SL TqAAA S S