পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/১৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভুক্তিসাধন শব্রেত । sus সংযম দ্বারা যোগসাধনে প্রবৃত্ত হউন। যিনি কেবল সৎকাৰ্য্য चांद्र', জনসমাজের উপকার করিতে অভিলাষী। তিনি সেবকের পদ গ্ৰহণ করুন। আপনার অন্তরে ঈশ্বরের অভিপ্ৰায় বুবিয়া যিনি যে বিভাগে জীবন অতিবাহিত করিতে প্ৰবৃত্ত হন। তিনি তাহা দ্বারাই মুক্তিলাভ করিবেন ।” *献 উক্ত বক্তৃতার পর ৭ই ফান্ধন শ্ৰীযুক্ত মুক্তকেশী দেবী (ইনি গোস্বামী মহাশয়ের শ্বাশুরী) সেবাব্রত এবং ১৩ই ফাস্তুন অঘোরনাথ গুপ্ত মহাশয় যোগ শিক্ষার্থ ও বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী মহাশয় ভক্তি শিক্ষার্থ সংযম-ব্ৰত গ্ৰহণ করেন। যোগ-ভক্তির সংযম-ব্ৰত গ্ৰহণ সময়ে উপাধ্যায় শ্ৰীযুক্ত গৌরগোবিন্দ রায় মহাশয় ভক্ত্যর্থর জন্য নিম্নলিখিত সপ্তদশ সংযম-বিধি 外艺 করেন;— প্ৰাতঃস্মরণ, প্ৰাতঃস্নান, নাম শ্রবণ, নামগান, উপাসনা, বিবিধ গ্ৰন্থ হইতে উদ্ধৃত ভক্তিবিষয়ক শ্লোকাদি পাঠ, রন্ধন, দরিদ্রকে অন্নদান, সেবা, পশুপক্ষী সেবা, বৃক্ষ লতাদি সেবা, আহার, প্ৰাতঃকালে পঠিত শ্নেঝুৰি, পরহিতার্থে পুনরাবৃত্তি, সৎ প্রসঙ্গ, নির্জনে স্তব ও কীৰ্ত্তন, সজন প্রার্থনা।’ ও কীৰ্ত্তন, ভক্ত দিগের নিকট আশীৰ্ব্বাদ প্রার্থনা । উক্ত বিধি পঠিত হইলে ব্ৰতাৰ্থদ্বয় সংযম-ব্ৰত স্বীকার করিয়া তৎপালনে পরমেশ্বরের কৃপা ভিক্ষা করেন ; গোস্বামী মহাশয় উপদেষ্টা, আচাৰ্য্যকে লক্ষ্য করিয়া বলিলেন ;-“ভক্তি-শিক্ষাখী হইয়া আপনার আশ্রয় গ্ৰহণ করিলাম, দয়াময় ঈশ্বর আমার শুভ-সংকল্প সিদ্ধ কুরু ". উপস্থিত প্রচারক মণ্ডলী বলিলেন ;- “আমরা সকলে ভক্তি-শিক্ষা R ভ্ৰাতাকে আশীৰ্ব্বাদ করিতেছি।” এইরূপে যোগ-শিক্ষার্থ সম্বন্ধেও অনুষ্ঠান হইল। উপদেষ্টা আচাৰ্য্য কেশবচন্দ্ৰ নিম্নলিখিত উপদেশ সহকারে ব্ৰতদান করিলেন ;- ,