পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/২৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ਤਖ 5 | 之4禽 ७श् षन् ठ्श्या ग्रांनिशांछ्त्रि 鸟 দিন তাহাঁদের চক্ষুতেও প্ৰেমাশ্রি" প্রবর্চ হিত হইয়াছিল। শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় মহাশয় বলিয়াছেন — “ঐ দিন আরাধনার পরে যখন সমস্বরে প্রার্থনা হয় তখন গোস্বামী মহাশয় সমস্বরে প্রার্থনা করেন নাই। তিনি বলিলেন ;-“আমি আজি ও প্রার্থনা করিতে পারি না, তিনি যে আমাকে অসত্য হইতে সত্যেতে নিয়াছেন, আমি এই এখানে তঁহাকে প্ৰত্যক্ষ করিতেছি । সুতরাং আমি আর ও প্রার্থনা কিরূপে করিতে পারি ?” এই কথাগুলি তিনি এমন ভাবে বলিলেন যে মন্দিরের সমস্ত লোক বালকের ন্যায় কাঁদিতে লাগিল। তিনি বলিলেন ;—“আজ আমার নূতন জন্ম হইল, আজ আমার নাম ব্ৰহ্মসন্তান হইল।” সেদিন তঁাহার ভাব দর্শনে উপাসকউপাসিকদের প্রাণে এমন প্রেমের সঞ্চার হইয়াছিল যে ব্ৰাহ্মসমাজের অনেক মহিলা তঁহাকে নবজাত শিশু জ্ঞানে আহলাদ করিয়া দুগ্ধের টাকা দিয়াছিলেন।” শুনিয়াছি তিনি ঐ দিনের স্মৃতি চিরদিন রক্ষণ, করিয়াছিলেন । এস্থলে তাহার জীবনের আর একটী ঘটনার উল্লেখ করিতেছি, ইহা বহু দিন পূর্বে ঘটিয়াছিল ;– তিনি কৃষ্ণনগরে কোন মোকদ্দমায় সাক্ষ্য দিতে উপস্থিত হইয়াছিলেন। তখন শান্তিপুরে অভয়কুমার বাগচি। নামক একজন ডাক্তার ছিলেন । কোন ব্যক্তি র্তাহার নাম বিকৃত করিয়া এবং তঁাহার নামে কুৎসা রটনা করিয়া একখানা পুস্তক প্ৰকাশ করে। ইহাতে বাগচি। মহাশয় লেখকের নামে মানহানির মোকদম উপস্থিত করিয়া বহু লোককে সাক্ষীরূপে আদালতে, উপস্থিত করেন। বিরুদ্ধপক্ষ এই সময়ে গোস্বামী মহাশয়কে সাক্ষী মান্য করিলে তঁাহাকেও কোটে উপস্থিত হইতে হয়। সাক্ষ্য দেওয়ার সময় হলপ করিয়া বলিতে হয়।