পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৪২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রশ্নোত্ত্বরে উপদেশ । sos । তখন জীবাত্মা যেন আনন্দে একেবারেই বিহবল হইয়া নু হয় কেমনে এ আনন্দে আসিলাম। মধুরুং মধুরুং।”g, Fরস্কন—“য়খন আমাদের ক্ৰোধ হয় তখন মস্তিষ্কের কোল, বিশেষ স্থানে রক্তের চালনা হয়, সেই রক্ত গরম ও অস্বাভাবিক অবস্থায় সৰ্ব্বত্রে ব্যাপ্ত হইয় পড়ে। আনন্দোব সময়ও তদ্রুপ রক্তেরই হয়। । মস্তিষ্কের কোন স্থানে রক্তের গতিতে আনন্দ হয় । কাম। ইত্যাদি সকল বিষয়ই এই প্রকার মস্তিষ্কের কোন কোন বিশেষ বিশেষ। স্থানে রক্তের ক্রিয়া বিশেষের ফলমাত্র।” • “যেরূপ ক্ৰোধকালে মস্তিষ্ক হইতে রক্ত একপ্রকার ভিন্ন অবস্থা লাভ করিয়া সৰ্ব্বশরীরে ব্যাপ্ত হয় তদ্রুপ ভক্তিতেও মস্তিষ্কের কোন বিশেষ স্থান হইতে রক্ত ভিন্ন ভাব লাভ করিয়া শরীরে ছড়াইয়া পড়ে । মস্তিষ্কে যে রক্ত ভক্তির ক্রিয়া করে তাহ অত্যন্ত গরম হইলে ( সামান্য ভক্তিতে হয় না। )। ঐ রক্ত হইতে চুয়াইয়া একপ্রকার রস নিৰ্গত হয়। তাহার দু’চারি ফোটা পড়িলেই তাহ পান করিয়া ৫ । ৭ দিন অনায়াসে থাকা যায় । ঐ রসের মাদকতা শক্তি এত যে তাহা বলা যায় না । এই অমৃত খাইয়া লোক , চেতনাহীন অর্থাৎ শরীর অচল হইয়া পড়ে । কিন্তু তখনও জ্ঞানের কোন হ্রাস হয় না, জ্ঞান পুর্ণরূপে থাকে। ভক্তিক্সে ভাব অনুসারে উহার ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ হইয়া থাকে। আমি ड দেখিতেছি, উহাতে কোন অনিষ্টই হয় না, বরং শরীর খুব ভাল থাকে। ৫ । ৭ ঘণ্টা আহার না করিলেও কোন অনিষ্ট বোধ হয় না, শরীর খুব সরস থাকে। এই সকল লাভ করিতে হইলে শ্বাসপ্রশ্বাসে নাম করাই একমাত্র উপায়। শ্বাসপ্রশ্বাসে নাম করিতে পারিলেই সব বিষয় ক্ৰমে হইয়া আসিবে।” ۰ “ভক্তি সাধ্য সাধক্ষায় হয় না, যার হয়। সেইজন্য। ভক্তিতে 文蛤 י י ) a