চারি প্রশ্নের উত্তর প্রকাশ ३७०६ স্ব স্ব যজ্ঞের অবসরকালে, অমৃতরূপ বিহিতান্ন ভোজনপূর্বক ব্ৰহ্মজ্ঞানদ্বায়া নিত্য ব্ৰহ্মকে প্ৰাপ্ত হন । ইহার মধ্যে কোন যজ্ঞই যে না করে, সে মনুষ্যলোকও প্ৰাপ্ত হয় না। পরলোকের সুখ তাহার কি প্রকারে হইবে ? গীতাবাক্যে র্যাহাদের বিশ্বাস আছে, তাহারা যেমন কৰ্ম্মযোগের অভ্যাসদ্বারা পাপক্ষয় স্বীকার করেন, সেইরূপ, জ্ঞানযোগ, নৈষ্টি কযোগ ও ধ্যানযোগ প্রভৃতির দ্বারাও পাপক্ষয় অবশ্য স্বীকাব কুরিবেন। * অন্য এক স্থলে পাপক্ষয় এবং প্ৰায়শ্চিত্ত বিষয়ে, রাজা যাহা বলিয়াছেন, তাহার সারমৰ্ম্ম এই দু-জ্ঞাননিষ্ঠদের পাপক্ষয় ও পুরুষাৰ্থসিদ্ধি বিষয়ে আমরা যাহা লিখিয়াছি, তাহার তাৎপৰ্য্য এই যে, জ্ঞানাবলম্বীদের জ্ঞানাভ্যাসই প্ৰায়শ্চিত্ত । ( বলা বাহুল্য যে, এস্থলে, জ্ঞানাভ্যাস শব্দেব অর্থ ব্ৰহ্মজ্ঞানাভ্যাস । ) “সোহহং সংসঃ সকৃৎধ্যাত্বা সুকৃতে দুস্কৃতোপিব। বিধুতকল্মষ: সাধু পাবাং সিদ্ধিং সমশ্বতে ॥” সুকৃত কিম্বা দুস্কৃত ব্যক্তি, জীব ও ব্রহ্মের ঐক্যজ্ঞান একবার করিলেও সর্ব পাপক্ষয় পূর্বক পরমসিদ্ধি প্ৰাপ্ত হয় । ভগবদগীতায় চতুর্থ অধ্যায়ে ৩০ শ্লোক ;- “সর্বেপ্যেতে যজ্ঞবিদো যজ্ঞক্ষয়িত কল্মষা:” এই দ্বাদশ প্রকাব ব্যক্তিরা স্ব স্ব যজ্ঞকে প্ৰাপ্ত হন ও পূর্বোক্ত স্ব স্ব যজ্ঞের দ্বারা স্বকীয় পাপকে ক্ষয় করেন । বৈষ্ণবশাস্ত্রেও, স্ব স্ব অধিকারে, পাপক্ষয়ে পৃথক যে সকল উপায় বলিয়াছেন, তাহা লিখিতেছি । শ্ৰীভাগবত, একাদশ স্কন্ধ, বিংশ Voji, RV (oto ;-
- ब्राज। ब्रांभcभश्न ब्राप्नद्र अश्द्र २७२२७२ शूछे। cप्रथ।
