পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दाश्रव्ला उठांय ७ जाश्डिJद्ध ठन्नडि VOSdS এস্থলে তিনি কি উকিলের ন্যায়, বিশেষভাবে পাশ্চাত্যশিক্ষার গৌরব ও আবশ্যকতা প্ৰতিপন্ন করিবার জন্য বেদান্তাদি হিন্দুদর্শনের নিন্দা করিয়াছেন? কখনই না। তবে তিনি ঐ রূপ কেন লিখিলেন ? তিনি বেদান্তদর্শনে বিবোধী ছিলেন না। সচরাচর বেদান্তশাস্ত্ৰ যেরূপ ব্যাখ্যাত হইয়া থাকে, তাহারই বিবোধী ছিলেন। তিনি অদ্বৈতবাদ গ্ৰহণ কবিয়া ও সকল পদার্থেব ব্যাবহাবিক সত্তা স্বীকার করিতেন । কেবল তাহাই নহে। অদ্বৈতবাদ স্বীকাব করিয়াও তিনি লৌকিক কৰ্ত্তব্যাকৰ্ত্তব্য, ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম, ও নৈতিক দায়িত্বে বিশ্বাস কবিতেন । * বেদান্তশাস্ত্রের বিরোধী হওয়া দূবে থাকুক, রামমোহন রায়ই বঙ্গদেশে বেদান্তচর্চার। প্ৰবৰ্ত্তক । তিনিই প্ৰথমে মূল সংস্কৃত বেদান্তদর্শন এদেশে মুদ্রিত ও প্ৰকাশিত করেন । তিনিই প্ৰথমে এদেশে বাঙ্গালা ভাষায় বেদান্তসুত্ৰেৰ ভাষ্য প্ৰকাশ কবেন । তিনিই প্ৰথমে বাঙ্গালা অনুবাদ সহিত পঞ্চোপনিষদ মুদ্রিত করিয়া বঙ্গবাসীর সমক্ষে উপস্থিত কবেন। হন্দুদর্শনের প্রতি আঁহার যে আস্থা ছিল, তাহাব আব্ব একটি অখণ্ডনীয় প্ৰমাণ এই যে, কুমাবী কাপেণ্টাবের লিখিত ‘The Last Days in England of the Raja Ram Mohun Roy its e l’Ect tc2 যে, বাজা ইংলণ্ডবাসী শিক্ষিত ব্যক্তিগণেব নিকটে বলিয়াছিলেন যে, হিন্দুদর্শনেব তুলনায় ইংলণ্ডেব দর্শন কিছুই নহে। রামমোহন রায়ের বেদবিদ্যালয় এদেশে বেদান্তচর্চা প্ৰবৰ্ত্তিত করিবার জন্য রাজা যাহা করিয়াছিলেন, আমরা তাহা বলিয়াছি। এস্থলে উক্ত বিষয়ে তাহার একটি কৰ্য্যোর কথা বলিব । তিনি বেদশিক্ষার জন্য ১৮২৬ সালে একটি বেদবিদ্যালয়

  • २०७-२०8 श्रृंछे। cपथ।