৭০৮ মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত এই প্রকার মনের অবস্থায় বাজার মাণিক তলাব ভবনে গমন করিলেন । অত্যন্ত ক্রোধের সহিত চীৎকাব করিয়া রাজাকে ডাকিতে লাগিলেনু, এবং KBDBDD BDBBDDgD DDB BD DB BBBBD DDBBSuD DDB BDJ কষ্ট দিলি, আমি তোর মাথা ভাঙ্গিয়া দিব।” রাজা তখন অতি বিনীত – ভাবে, গল লগ্নীকৃত বাসে আসিয়া হাবিহ বানন্দেব পদতলে পতিত হইলেন । বলিলেন, “গুরুদেব, আপনি তো বুঝিতে পারিতেছেন যে, এ কায্যে আমার কোন মন্দ অভিপ্ৰায় নাই । আপনাকে পুনঃ পুনঃ পত্র লিখিলাম, আপনি আসিলেন না। সুতরাং আমি বাধ্য তহঁয়া এই প্রকা বা কৌশল করিয়া আপনাকে আনাইয়াছি। হা হাতে আমাৰ কোন দুরভিসন্ধি নাই, আপনার নিকট জ্ঞানশিক্ষা কবি বা বলিয়াই আপনাকে কষ্ট দিতে বাধ্য হইয়াছি।” রাজাব অনুরোধে হাবিহ বানন্দ বাজাব মাণিক "ন লাব ভবনে তি রাজার সহিত একত্রে বাস কবিতে লাগিলেন। পাঠক বর্গ পূর্বে অবগত হইয়াছেন যে, হবিহরানন্দ বামাচাবী সন্ন্যাস ছিলেন । তিনি বাজাব বাটীতে থাকিয়াই তন্ত্রমতে সাধনাদি এবং বাজাব সহিত শাস্ত্ৰচৰ্চা করিতেন । হবিহরানন্দ সম্বন্ধীয় এই ঘটনাটি আমবা ভক্তিভাজন শ্ৰীযুক্ত রাজনাবায়ণ বসু মহাশয়ের নিকট শ্রবণ কবিয়াছি । রাজনারায়ণবাবু বলেন যে, তিনি উহা মহর্ষি দেবেন্দ্ৰনাথ ঠাকুরের নিকট শুনিয়াছেন। আন্দোলন ও অত্যাচার ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম প্ৰচাব, সতীদাহ নিবারণ প্ৰভৃতি কাৰ্য্যেবা জন্য, রামমোহন রায়ের প্রতি গোড়া হিন্দুদিগেব। ঘূণা, বিদ্বেষ ও ক্ৰোধেব সীমা থাকিল না । তঁহার প্রাণের প্রতি আঘাত কবিবার জন্য গুপ্ত পরামর্শ হইতে লাগিল । তঁহাবি জীবন নষ্ট করিবার জন্য সংকল্প হইল । রামমোহন রায় দিল্লীর বাদশার দূত হইয়া ইংলণ্ডে যাইবার জন্য ‘রাজা” উপাধি প্ৰাপ্ত হইলে, তিনি মাটিন সাহেবকে আপনার সহকারী
