বেদান্ত ও বেদান্তসূত্রের ভাষ্যপ্রকাশ। উহাতে দেবতার আবির্ভাব হইয়াছে। অনেক সময়, পুরুষ জাতীয় কোন দেববিগ্রহের সহিত স্ত্রী জাতীয় কোন দেববিগ্রহের বিবাহ দেওয়া হইয়া থাকে। উপাসকদিগের নিজের নিজের সন্তানদিগের বিবাহে যেরূপ ঘটা হইয়া থাকে, কখন কখন এই সকল দেববিগ্রহের বিবাহে उलए*न्म काम अgियद्र श्व म। এই সকল দেববিগ্রহকে প্রতিদিন পূৰ্ব্বাষ্ট্রে ও সায়াহে আহার দেওয়া হয়। গ্রীষ্মকালে বায়ুৰ্য্যজন করিয়া বিগ্রহের সেবা করা হয়, এবং শীতকালে আরামপ্রদ শয্যায় শয়ন করাইয়া দেওয়া হয়। এই সকল কথা লিখিয়া শেষে রামমোহন রায় বলিতেছেন যে, দেববিগ্ৰহ সম্বন্ধে এমন সকল ব্যাপার আছে, যাহা লজ্জাবশতঃ আমি বলিতে পারি না । এ বিষয়ে, রামমোহন রায় শেষে যাহা বলিয়াছেন, তাহার সারমৰ্ম্ম এই যে, প্ৰতিমাকে পরমেশ্বরের চিন্তার জন্য রূপক চিহ্নস্বরূপ বলিলে, যদিও উহার প্রকৃত ব্যাখ্যা হয় না, তথাচ লোকে যে এইরূপ ব্যাখ্যা করিতেছেন, ইহা আহলাদের বিষয় বলিতে হইবে। কেননা, ইহাতে বুঝা যাইতেছে যে, তাহারা পৌত্তলিকতাতে বিশ্বাসস্থাপন করিতে পারিতেছেন না বলিয়াই, এই প্রকার ব্যাখ্যার অনুসরণ করিতে বাধ্য श्शेठtछन । ১২২৪ সালের ১৬ ভাদ্র, (খ্ৰীঃ অঃ ১৮১৭) যজুৰ্বেদীয় কঠোপনিষৎ বাঙ্গালা অনুবাদ সহিত প্ৰকাশ করেন। ইহারও প্ৰথমে একটী ক্ষুদ্র ভূমিকা আছে। তৎপরে মুণ্ডক উপনিষৎ প্রকাশ হয়। ইহার মূল ও বাঙ্গালা अश्तांग १थक् श्थानि १श्द्ध छांश छिल। DL0 BB DDD BDBBDSS gB BBS HHtS DBDD DBD BD পাণ্ডুক্যোপনিষৎ প্রকাশিত হয়। উহার প্রথমে, একটী সুদীর্ঘ ভূমিকায়, ֆV9
