সামাজিক আন্দোলন । \ტრlvტ যে, একত্রীর পক্ষ হইয়া অন্য স্ত্রীকে সৰ্ব্বদা তাড়না করে এবং নীচ লোক ও বিশিষ্ট লোকের মধ্যে যাহারা সৎসঙ্গ না পায়, তাহারা আপন স্ত্রীকে কিঞ্চিৎ ত্রুটি পাইলে অথবা নিষ্কারণ কোন সন্দেহ তাহারদের প্রতি হইলে, চোরের তাড়না তাহাদিগকে করে। অনেকেই ধৰ্ম্মভয়ে লোকভয়ে ক্ষমাপন্ন থাকে, যদ্যপিও কেহ তাদৃশ্য যন্ত্রণায় অসহিষ্ণু হইয়া পতির সহিত ভিন্নরূপে থাকিবার নিমিত্ত গৃহত্যাগ করে, তবে রাজদ্বারে পুরুষের প্রাবল্য নিমিত্ত পুনরায় প্রায় তাহাদিগকে সেই সেই পতিহন্তে আসিতে হয়। পতিও সেই পুৰ্ব্বজাত ক্রোধের নিমিত্ত নানাছলে অত্যন্ত ক্লেশ দেয়, কখন বা ছলে প্ৰাণবধ করে ; এ সকল প্ৰত্যক্ষসিদ্ধ, সুতরাং অপলাপ করিতে পরিবেন না। দুঃখ এই যে, এই পৰ্যন্ত অধীন ও নানা দুঃখে দুঃখিনী, তাহারদিগকে প্ৰত্যক্ষ দেখিয়াও কিঞ্চিৎ দয়া আপনকারীদের উপস্থিত হয় না, যাহাতে বন্ধনপূর্বক দাহ করা হইতে রক্ষা পায়।” রামমোহন রায় ও ডেভিড হেয়ার । আমার পূর্বে বলিয়াছি যে, ১৮১৪ খ্ৰীষ্টাব্দে, রামমোহন রায় কলিকাতায় আসিয়া বাস করেন। ১৮১৫ খ্ৰীষ্টাব্দে তিনি আত্মীয় সভা সংস্থাপন করেন। এই সময়ে প্ৰাতস্মরণীয় ডেভিড হেয়ার সাহেবের সহিত তঁহার পরিচয় ও আত্মীয়তা হয়। ডেভিড হেয়ার রামমোহন রায়ের একজন বিশেষ বন্ধু ছিলেন। তিনি রামমোহন রায়ের মহৎ কাৰ্য্যে, তাহাকে বিশেষ সাহায্য করিতেন। পরলোকগত প্যারীচঁাদ মিত্ৰ মহাশয়ের রচিত, ডেভিড হেয়ারের জীবনচরিত পুস্তকে এ বিষয়ে এইরূপ লিখিত আছে যে, ডেভিড হেয়ার রামমোহন রায়কে পাইয়া একজন একান্ত স্নেহশীল বন্ধু লাভ করিালেন। রামমোহন রায় তখন পৌত্তলিকতার প্রতিবাদ ও একেশ্বরবাদ E DBDDBD DBDD DDBBBDS gD DDBDBDB KK DDB DBDD ঈষ্ট স্বৰ্গমর্ত্য বিচলিত করিতেছিলেন।
