পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূর্বপুরুষ, মাতা পিতা ও বাল্যকাল। SV একটি গল্প। ফুলঠাকুরাণীর শাক্তবংশে জন্ম হইলেও তিনি স্বামীগৃহে আসিয়া বিষ্ণুমন্ত্রে দীক্ষিত হন। এস্থলে আমরা পাঠকবর্গের নিকট একটি গল্প বলিব। ফুলঠাকুরাণী একবার কোন উৎসব উপলক্ষে কনিষ্ঠ পুত্র রামমোহনকে সঙ্গে লইয়া পিতৃভবনে আসিয়াছিলেন। একদিন শ্যাম ভট্টাচাৰ্য্য ইষ্টদেবতার পূজার পর শিশু রামমোহনকে পুজোপকরণ বিন্বাদল প্ৰদান করেন। ফুলঠাকুবাণী আসিয়া দেখেন যে, রামমোহন বিশ্বপত্র চর্বণ করিতেছেন। দেখিয়া বিষ্ণুমন্ত্র-দীক্ষিতা ফুলঠাকুরাণীর বড়ই ক্ৰোধ হইল। তিনি সন্তানের মুখ হইতে বিন্বপত্র ফেলিয়া দিয়া তাহার মুখপ্রক্ষালন করিয়া দিলেন ; DgB BDBYu BBBB BDDBD DBDBBB S BDBDBDBD DDDD DDD শুাম ভট্টাচাৰ্য্য অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইলেন। ক্রুদ্ধ হইয়া তিনি কন্যাকে এই অভিসম্পাত করিলেন যে, “তুই অহঙ্কার করিয়া আমার পূজার বিশ্বপত্র ফেলিয়া দিলি ; তুই এই পুত্ৰ লইয়া কখনও সুখী হইতে পারিবি না। এই পুত্র কালে বিধৰ্ম্মী হইবে।” পিতার মুখে অভিসম্পাত শুনিয়া ফুলঠাকুরাণী BDB BDDBD DD DBBDBB KDD DBDBB YuO BBBD 0YBD DD কাদিতে লাগিলেন। শ্যাম ভট্টাচাৰ্য্য বলিলেন, আমার বাক্য অব্যর্থ; তবে তোমার পুত্র রাজপূজ্য ও অসাধারণ লোক হইবে।” পাঠকবর্গ এ গল্পটি বিশ্বাস করিতে অবশ্যই বাধ্য নহেন। আমরাও তদ্বিষয়ে তঁহাদিগকে অনুরোধ করিতে পারি না। তবে উহা সম্পূর্ণ অমূলক না হইতে পারে। হয় তো কিছু মূল ছিল, রামমোহন রায়ের পরবত্তী জীবন দেখিয়া লোকে কল্পনা বলে সেই মূলটিকে পরিবদ্ধিত ও পরিবৰ্ত্তিত করিয়াছে। কথিত আছে, ফুলঠাকুরাণী শ্বশুরালয়ে গিয়া স্বামীকে অভিসম্পাতের কথা বলি