পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Vյ8 মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত। রায় লোককে প্রচলিত পৌত্তলিকতার অসারত্ব ও ব্ৰহ্মজ্ঞানের একান্ত প্রয়োজনীয়তা যতই বুঝাইতে লাগিলেন, ততই তাহার মাতার ক্রোধাগ্নি প্ৰজ্বলিত হইয়া উঠিতে লাগিল। রামমোহন রায়ের পত্নীদ্বয় ও তাহার BDDB BD DBB D DBBD DD DBB DBDDB BDBDD DBBDBDB S রামমোহন রায় ভাবিলেন যে, মাতার বাটীর নিকটে গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিয়া গ্রামেই সপরিবারে বাস করিবেন। কিন্তু সমস্ত কৃষ্ণনগর মাতার জমিদারী, সেখানে তিনি বিধৰ্ম্মী সন্তানকে স্থান দিবেন। কেন ? ফুলঠাকুরাণী মনে করিয়াছিলেন, পুত্রকে সপরিবারে কৃষ্ণনগর হইতে বিদূরিত করিবেন। কিন্তু তাহার ইচ্ছা পূর্ণ হয় নাই। রামমোহন রায় লাঙ্গুড়পাড়া পরিত্যাগ পূর্বক তন্নিকটবৰ্ত্তা রঘুনাথপুরে এক শ্মশানভূমির উপর বাটী প্ৰস্তুত করেন। তাহার প্রদৌহিত্র ‘আৰ্য্যদর্শন’-পত্রে লিখিয়াছেন যে, তিনি উক্ত বাটীর সম্মুখে এক মঞ্চ নিৰ্ম্মােণ পূর্বক উহার চতুষ্পার্থে ‘ওঁ তৎসৎ', 'একমেবাদ্বিতীয়ং” এই কয়েকটী বাক্য খোদিত করিয়াছিলেন। ঐ মঞ্চটী তাহার উপাসনাস্থান ছিল। কেহ কেহ বলেন, তিনি কলিকাতা হইতে বাটী গিয়া এবং বাটী হইতে কলিকাতায় আসিবার সময় সৰ্ব্ব প্ৰথমে ঐ মঞ্চটী প্ৰদক্ষিণ করিতেন।