পাতা:মহানপুরুষদের সান্নিধ্যে - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহান পুরুষদের সান্নিধ্যে তখন উচ্চ হাস্যে ফাটিয়া পড়িলেন । তারপর আমায় বলিলেন,-পাদ্রিীটিকে কিন্তু আমার পরিচয় দিও না, তাহলে সে আর ও দুঃখিত হবে । খৃষ্টান মিশনারী প্রচারকদের ধৰ্ম্মালোচনার কোন ক্ষেত্ৰবোধ নেই। তারা সব সময় মুক্তির গম্ভীর তত্ত্ব নিয়েই ব্যস্ত । এই কৃথাটি বুঝিয়ে দেবার জন্যই আমি তার সঙ্গে পরিহাস করছিলাম। কিন্তু মিশনারীদের কাছে রসিকতা যে এক অমার্জনীয় অপরাধ ! তাই সে এমন রুষ্ট হয়ে উঠলো । বিদ্যাসাগরের জীবনের আর একটি ঘটনার উল্লেখ করিয়! অামি আমার কাহিনী সমাপ্ত করিব । আমার জ্যেষ্ঠা কন্যা হেমলতার বয়স তখন ষোল বৎসর। আমার কাছে বিদ্যাসাগর মহাশয়ের নানা গল্প শুনিয়া তাহার সম্পর্কে হেমলতার একটি শ্রদ্ধাপূর্ণ অাকর্ষণ জন্মে। একদিন হেমলতার অনুরোধে তাহত কে লষ্টয়া বিদ্যাসাগর মহাশয়ের বাড়ীর দিকে যাত্ৰা করিলাম । পথে হেমলতা হঠাৎ আমায় বলিয়া বসিল,-আচ্ছা! বাবা ! পণ্ডিত মশাই তো গোড়া হিন্দু। তিনি বিধবা বিবাহ পছন্দ করেন জানি, কিন্তু কুমারী মেয়ের বেশী বয়স অবধি বিবাহ না হওয়া পছন্দ করেন। কি ? তোমার মত পণ্ডিত মানুষ কন্যাকে এমন বেশী বয়স অবধি অবিবাহিত রেখেছেন, এতে छिनि ८ङभाग्र कि छु दव्ग:दन नl ८ड} ? R *