૨(t૭ মহানির্বাণতন্ত্ৰম্। ব্ৰহ্মণে চাহুতিং দদ্যদ্বহেী পার্থিবসংজ্ঞকে | ১৫৫ ততোইঙ্কে পুত্রমাদায় শ্রাবয়েদক্ষিণশ্রীতে । স্বল্পাক্ষরং সুখোচ্চার্য্যং গুভং নাম বিচক্ষণ: ॥ ১৫৬ শ্রাবয়িত্ব ত্রিধ নাম ব্রাহ্মণেভ্যো নিবেদ্য চ । ততঃ সমাপয়েৎ কৰ্ম্ম কৃত্ব স্বিষ্টিকৃদাদিকম ৷ ১৫৭ কন্যায়া নিস্ক্রমো নাস্তি বৃদ্ধিশ্রাদ্ধং ন বিদ্যতে । নামান্নপ্রাশনং চূড়াং কুৰ্য্যান্ধীমানমন্ত্রকম ॥১৫৮ চতুর্থে মাসি ষষ্ঠে বা কুৰ্য্যান্নিক্রমণং শিশো ॥ ১৫১ কৃতনিত্যক্রিয় স্নাতঃ সম্পূজ্য গণনায়কম। স্বাপয়িত্ব তু তনয়ং বস্ত্রীলঙ্কারভূষিতম। সংস্থাপ্য পুরতে বিদ্বনিমং মন্ত্ৰমুদীরয়েৎ i ১৬০ ব্রহ্মা বিষ্ণু; শিবো দুর্গা গণেশে ভাস্করস্তথা । অtভূতি প্রদান করিবে । অনন্তর বিচক্ষণ ব্যক্তি পুত্রকে ক্রেড়ে লইয়া তাহার দক্ষিণ কর্ণে স্বল্পাক্ষর সুখোচাৰ্য্য তদীয় শুভ নাম শ্রবণ করাইবে । এইরূপে তিনবার নাম শ্রবণ করাইয়া ও ব্রাহ্মণগণকে জ্ঞাপন করিয়া স্বিষ্টিকৃৎ হোম প্রভৃতি সমাধানপুৰ্ব্বক কৰ্ম্ম সমাপন করবে। ১৫১–১৫৫। কন্যা-সন্তানের নিষ্কৃমণ নাই, বৃদ্ধিশ্রাদ্ধও নাই ; ধীমান ব্যক্তি তাহার নামকরণ,অন্নপ্রাশন ও চুড়াকরণ অমন্ত্রক সম্পাদন করিবেন । চতুর্থ মাসে বা ষষ্ঠ মাসে শিশুর নিক্রমণসংস্কার সম্পাদন করিবে। এই নিস্ক্রমণ-সংস্কারের সময় স্নাত ও কৃত-নিত্যক্রিয় হইয় গণেশের পূজা করণানন্তর বিদ্বান পিতা শিশুকে স্নান করাইয়া বস্ত্র ও অলঙ্কার দ্বারা ভূষিত করিয়া সম্মুখে স্থাপনপূর্বক বক্ষ্যমাণ মন্ত্র উচ্চারণ করিবেন। “ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বর,
