দশমোল্লাসঃ , ఫిసి : দিব্যদেহধরান পিত নগ্নত: কব্যমধ্বরে। বিভাব্য প্রণমেন্ধীমানিমং মন্ত্ৰমুদীরয়েৎ ॥ ৫৪ পিতা মে পরমে ধৰ্ম্মঃ পিতা মে পরমং তপঃ । স্বৰ্গ: পিতা মে তত্ত্বপ্তেী তৃপ্তমস্ত্যখিলং জগৎ ॥ ৫৫ ততো নিৰ্ম্মাল্যমাদায় প্রার্থয়েদাশিবঃ পিতুন ॥ ৫৪ আশিষে মে প্রদীয় স্তাং পিতর করুণাময়াঃ । বেদাঃ সন্ত তয়ে নিত্যং বৰ্দ্ধস্তাং বান্ধবী মম || ৫৭ দাতারো মে বিবৰ্দ্ধস্তাং বহুষ্ঠন্নানি সস্তু মে । যাচিতfরঃ সদা সন্তু মা চ যাচামি কঞ্চন ॥ ৫৮ দৈবাদিতে দ্বিজান পিণ্ডান বিশ্বজেন্তদনন্তরম্ । তথৈব দক্ষিণাং কুর্যাং পক্ষেযু ত্ৰিষু তত্ত্ববিৎ । ৫৯ নয়নদ্বয় মুদ্রিত করিয়া “দিব্যদেহধারী পিতৃগণ যজ্ঞস্থলে কব্য অর্থাৎ স্ব-উদ্দেশে দত্তদ্রব্য ভোজন করিতেছেন” ভাবন করিয়া, বুদ্ধিমান ব্যক্তি নিম্নলিখিত মন্ত্র পাঠপূৰ্ব্বক পিতৃগণকে প্রণাম করিবে । “পিতাই আমার পরম ধৰ্ম্ম, পিতাই আমার পরম তপস্তা, পিতাই আমার স্বর্গ ; পিতৃগণ তৃপ্ত হইলে নিখিল জগৎ পরিতৃপ্ত হয়।” ( মস্ত্র যথা,-পিতা—জগৎ ) । ৪৮– ৫৫ । পরে নিৰ্ম্মাল্য গ্রহণ করিয়া পিতৃগণের নিকট এই আশীৰ্ব্বাদ প্রার্থনা করিবে ;– করুণাময় পিতৃগণ ! আমাকে আশীৰ্ব্বাদ প্রদান করুন । আমার সৰ্ব্ব-বেদজ্ঞান, সন্তান ও বান্ধবগণ নিত্য বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হউক। আমাকে র্যা হারা দান করেন, র্তাহার বিশেষরূপে বৃদ্ধি প্রাপ্ত হউন । আমার বহু অন্ন হউক ; আমার নিকট সকলে যাদ্ধা করুক। আমি যেন ' কোন ব্যক্তির নিকট যাহ্মা না করি।” ( মন্ত্র যথা—আশিষে|কঞ্চন )। অনস্তর দেবপক্ষ হইতে আরম্ভ করিয়া ব্রাহ্মণ ও পিও
