পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৬৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१०० মহাভাগবত । তিনি অন্তে দেবীর পদবী প্রাপ্ত হন । বৎস নারদ ! এই তো তোমার নিকট তীর্থরাজ্ঞী কামাখ্যার মাহাত্ম্য কীৰ্ত্তন করিলাম, এই ক্ষণে তার কি শ্রবণ করিতে ইচ্ছা কর । ইতি মহাভাগবতে মহাপুরাণে কামাখ্যা মহাত্ম্যবর্ণন নামক পঞ্চসগুতিত মোহধ্যয় সমাপ্ত। ষটসপ্ততিতমোহধ্যায়। - - - - - --- { { } ------ - --س নারদ কৃতাঞ্জলিপুটে বলিলেন, হে পরমেশ্বর : তাপনকার মুখপঙ্কজ হইতে তীর্থরাজ্ঞী কামাখ্যার মহাত্ম্য এবং বিলুপত্রমাহাত্ম্য শ্রবণ করিয়ু আমি কৃতাৰ্থ হইয়াছি। এক্ষণে তুলসীমাহাত্ম্য এবং পরমাদ্ভূত রুদ্র ক্ষৰূপী শিবের মহাত্ম্য শ্রবণ করিতে ইচ্ছা হইতেছে। পূজারও মাহাত্ম্য সংক্ষেপে বলুন। তখন মহাদেব বলিলেন, মহামতে নারদ ! তুলসীর সংক্ষিপ্ত মাহাত্ম্য শ্রবণ কর, মত্য জন যাহ। শ্রবণ করিলে সৰ্ব্বপাপ ন হইতে বিমুক্ত হইয়া মুক্তির পথে পদাপণ করে। পুরুষোত্তম বিষ্ণুই তুলসীবৃক্ষৰূপী, অতএব ঐ ভুলী বৃক্ষই সৰ্ব্বলোকের পবিত্রকারক এবং বিশ্বসংসারের আত্মা ; বিশ্বসংসারের পালয়িতা। দর্শনে স্পর্শনে এবং নামাংকীৰ্ত্তনে ও চরণামৃতপানে তুলসী পাপনাশ করেন। প্রাতঃসময়ে মুস্নাত হইয়। যে ব্যক্তি তুলসীবৃক্ষ দর্শন করেন, তিনি সর্বতীর্থ