Ե-Ջ মহাভারতে দ্রোণ— নাগাযুতবলে বীরঃ কৈলাসশিখরোপমঃ । বনমালী হলী রামস্তত্র যত্ৰ জনাৰ্দ্দনঃ ॥৩১ যমাহুঃ সর্বপিতরং বাস্থদেবং দ্বিজাতয়ঃ। অপি বা হেৰ পাণ্ড নাং যোৎস্তাতেহর্থায় সঞ্জয় ! ॥৩২ স যদা তাত ! সন্নহেৎ পাণ্ডবার্থায় সঞ্জয় ! । ন তদা প্রতিসংযোদ্ধা ভবিতা তত্র কশ্চন ॥৩৩ যদি স্ম কুরবঃ সৰ্ব্বে জয়েয়ুনাম পাণ্ডবান। বাষ্ণেয়োহুর্থায় তেষাং বৈ গৃহীয়াচ্ছস্ত্রমুত্তমম্ ॥৩৪ ততঃ সৰ্ব্বান নরব্যাঘ্রো হত্বা নরপতীন রণে । কোরবাংশ্চ মহাবাহুঃ কুন্ত্যৈ দদ্যাৎ স মেদিনীম্ ॥৩৫ যস্য যন্ত হৃষীকেশে৷ যোদ্ধা যস্ত ধনঞ্জয়ঃ ! রথস্থ্য তস্য কঃ সংখ্যে প্রত্যনীকো ভবেন্দ্রথঃ ॥৩৬ নাগেতি । নাগযুতবলে দশসহস্রহস্তিতুল্যশক্তি: হলী হলধরঃ ॥৩১ / \ * ベ“ x 、 যমিতি । সর্বপিতরং সৰ্ব্বজনকত্বাং । অর্থায় জয়রূপ প্রয়োজনসাধনায়ু ॥৩২ স ইতি। সন্নহোং যুদ্ধে সজ্জিতো ভবেং কশ্চন কৌরবপক্ষীয় অন্যে বা ॥৩৩ যদীতি। ম্মেতি পাদপূরণে। জয়েয়ুৰ্বত্বেতি ভাব: বাষ্ণেয়ে বৃষ্ণিবংশীয় কৃষ্ণ: ॥৩৪ তত ইতি । কুন্ত্যৈ দদ্যাং পাণ্ডবানাং কৌরবৈহঁননাদিত্যাশয় ॥৩৫ যস্তেতি । যন্ত চালয়িত সারথি । প্রত্যনীক: প্রতিপক্ষ: ॥৩৬ বিশেষতঃ কৃষ্ণ যে পক্ষে থাকেন, দশসহস্র হস্তীর তুল্য বলশালী, কৈলাসশৃঙ্গের ন্যায় ধবল ও বিশালমূৰ্ত্তি, বনমালাধারী ও হলধর মহাবীর বলরামও সেই পক্ষেই থাকিবেন ॥৩১ সঞ্জয় ! ব্রাহ্মণের যে কৃষ্ণকে সকলের পিতা বলেন, হয় ত সেই কৃষ্ণই পাণ্ডবগণের জন্য যুদ্ধ করিবেন ॥৩২ বৎস সঞ্জয় ! কৃষ্ণ যখন পাণ্ডবগণের জন্য যুদ্ধে সজ্জিত হইবেন, তখন কোন ব্যক্তিই তাহার প্রতিযোদ্ধা হইতে পরিবে না ॥৩৩ কৌরবেরা সকলে যদিও পাণ্ডবগণকে জয় করিতে পারেন, তাহা হইলেও কৃষ্ণই তাহাদের জন্য উত্তম অস্ত্র ধারণ করিবেন ॥৩৪৷৷ তাহার পর সেই নরশ্রেষ্ঠ ও মহাবাহু কৃষ্ণ যুদ্ধে সকল রাজাকে এবং কৌরবগণকে বধ করিয়া কুন্তীকে রাজ্য দান করিবেন ॥৩৫ (৩২).যোংস্ততেহর্থায় বীৰ্য্যবান–পি । (৩৩).পাণ্ডবার্থায় কেশবঃ.পি ।