মহামন্ত্র ? Selv ' করি, বা তাহাদিগকে ‘পূৰ্ব্ব মহাজন’ বলিয়া জানি, তবে কি তাহদের আচরণের সহিত পৱবৰ্ত্তী শ্ৰীগুরুবর্গের সিদ্ধান্ত ও আচরণের সঙ্গতি করিয়া আমরা ভজনে অনুরূত হইব না ? ইহাতে কি অপরাধ হইবে ? অর্থহী পূৰ্ব্বগুরুবর্গের কোন কথাই বিচার না করিয়া কেবল সাক্ষাৎ মহন্ত গুরুবর্গের অনুসরণ করিলে গুরুভক্তি অধিক হইবে ? এইরূপ কথা ত’ কোন মহাজনের আচরণে ও শাস্ত্রের উপদেশে পাওয়া যায় না। আমরা'যদি পূৰ্ব্বমহাজনের আচরণ ও উপদেশকে স্মান করিবার জন্য 6दै रुदन। সংখ্যাতভাবেই মহামন্ত্র গ্ৰহণ করি, অসংখ্যাতভাবে মুহামন্ত্র 회 না করি, তবে পূৰ্ব্ব-মহাজনেরও আদেশ পালন করা হইল এবং পরবর্তী । মহাজন বা সাক্ষাৎ মহান্ত-গুরুদেবেরও প্ৰতি অবজ্ঞার কোন কারণ থাকি ল না ; কারণ, আমাদের শ্ৰীগুরুপাদপদ্ম ত’ শ্ৰীমন্মহাপ্ৰভূ, শ্ৰীনামাচাৰ্য্য, ষড়গোস্বামী, শ্ৰীশ্ৰীল ঠাকুর নরোত্তমাদি আচাৰ্য্যবৃন্দ বা নিজ শ্ৰীগুরুপাদপদ্মেরই অনুসরণকারী এবং সংখ্যাতভাবে মহামন্ত্ৰ-কীৰ্ত্তনেও র্তাহার নির্ষেধি নাই, বরং উপদেশই আছে। সুতরাং নিৰ্ব্বন্ধকৃত শ্ৰীহরিনাম গ্ৰহণ করিয়া আমরা আমাদের সাক্ষাৎ কৃপাদাতা শ্ৰীগুরুদেবের । আদেশও পড়ুন করিলাম, পরমগুরুদেবের আদেশও পালন করিলাম, শ্ৰীশ্ৰীল ভক্তিবিনোদ ঠাকুরের আদেশও পালন করিলাম, কলিযুগপাবনাবতারী শ্ৰীগৌরসুন্দর, পরমেশ্বরী শ্ৰীবিষ্ণুপ্রিয়াদেবী, নামাচাৰ্য্য শ্ৰীল ঠাকুর হরিদাস, ষড়গোস্বামী প্ৰভূ, শ্ৰীশ্ৰীনিবাসৗদি আচাৰ্য্যত্রয় ও অন্যান্য শ্ৰীগৌরপার্ষদ বৃন্দের শিক্ষা ও উপদেশ পালন করিতে পারিলাম ; কিন্তু যদি গুরুবৰ্গেৰু শিক্ষা ও আচরণের কথা জানিয়াও অতি গুরুভক্তির সজ্জা লইয়া প্রতিযোগিতামূলে অসংখ্যাতভাবে মহামন্ত্ৰ-গ্ৰহণের অভিনয় করি, তাহgইলে সেইরূপ অভিনয়ের দ্বারা • অপরাধই অনিবাৰ্য্য। আমরা: অদ্বয় জ্ঞান-তত্ত্ব পূর্বাপর গুরুবর্গের-মহাজনগণের শ্ৰীচরণে যেন কোনওরূপ - A. Digitized at BRCindia.com
