পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮ মহারাজ কুষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত। লিয়। স্বীকার করিলেন, পশ্চাৎ রাজা মানসিংহ অন্তঃকরণে বিবেচনা করিলেন রাজা প্রস্তাপাদিত্য বড় দুর ত্ত, এবং সেই দুরাচারী রাজাকে শাসন করিতে আমাকে সুবা আজ্ঞা করিলেন, কিন্তু সেই দেশীয় এক জন উপযুক্ত মনুষ্যের আশ্রয় পাইলে ভাল হয়। ইহার পূৰ্ব্বে ভবানন্দ রায়মজুমদার রাজা মানসিংহের নিকট যাতায়াত করিতেছেন তাহাতেই রাজা মানসিংহ ভবানন্দরায় মজুমদকে জ্ঞাত ছিলেন, স্মরণ হইল যে ভবানন্দরায় মজুমদার সর্বশাস্ত্রে পণ্ডিত এবং গৌড়নিবাসী, অতএব বঙ্গাধিকারীকে কহিয়। রায় মজুমদারকে সন্সে লইৰ, ইহ। স্থির করিয়া বঙ্গাধিকারীকে রাজ কছিলেন ভবানন্দরায় মজুমদারকে আমাকে দাও, আমি সঙ্গে লইয়। যাইব । বঙ্গাধিকারী কহিলেন যে আজ্ঞা কিন্তু বঙ্গাধিকারীর মনে অতান্ত খেদ হুইল বে এমন চকর আর কখন পাইব না ; কি করেন অগত্য সম্মত হইতে হইল। রায়মজুমদারকে আহ্বান করিয়া কহিলেন তোমাকে রাজা মানসিংহের সঙ্গে যাইতে হইল। রায় মজুমদার নিবেদন করিলেন কোন দেশে যাইতে হইবেক, তাহাতে বল্লখিকারী কহিলেন,গৌড়ে যশোহর নগরে রাজ প্রতাপাদিত্য রাজকর বারণ করিয়াছে ; ত{হাকে ধরিতে রাজা মানসিংহ যাইতেছেন, তুমিও উহার সহিত গমন কর । যে আজ্ঞ বলিয়া, রায়মজুমদার স্বীকার ক