পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮ মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিভ । করণের মূল ভবানন্দ মজুমদার ; অনুগ্রহ করিয়৷ মজুমদারকে কিছু রাজ প্রসাদ দিলে ভাল হয়, বাদশ হাস্য করিয়া কহিলেন উহার কি প্রার্থন ? তখন রাজা মানসিংহ করপুটে কহিলেন বাঙ্গালীর মধ্যে বাগুয়ান নামে যে এক পরগণ আছে সেই পরগণ৷ ইহঁর জমিদারী করিয়া দিতে অা জ্ঞা হয়:বদশ" হাস্য করিয়া কহিলেন,জমিদারীর লিপি করিয়া দাও, আজ্ঞ। পাইয়। রাজ মানসিংহ বাগুয়ান পরগণার জমিদারীর লিপি বাদসাহের স্বাক্ষর করিয়। মজ,মদারকে দিয়া সম্ভান্ত ও সুখী কবিলেন। রায়মজুমদার জমিদারীর লিপি লইয়। বাদশাহের নিকট হইতে বিদায় হইয়। রাজ৷ মানসিংহেব বাটীতে গমন করিলেন । রাজা মানসিংহ কিঞ্চিৎ বিলম্বে রাজদরবার হইতে বিদায় হইয়া বাটতে আসিলেন, দেখিলেন ভবানন্দ মজ মদার বসিয়। রহিয়াছেন, এবং জিজ্ঞাস করিলেন, তুমি কি জন এখন এথানে আসিয়াছ ? তাহতে মজুমদার কহিলেন মহারাজ ! আমার মসে বাঞ্ছ। পুর্ণ করিলেন, এক্ষণে কিছু কালের জন্য বিদায় করুন। রাজ প্রতুত্তির করিলেন মজুমদার নিজ বাটতে যাইবে ? মজুমদার নিবেদন করিলেন মহারাজের যেমন অভিরুচি হয়। রাজা প্রীত হইয়। বহুবিধ প্রসাদ দিয়। সন্তুষ্ট মনে মজুমদারকে বাটতে বিদায় করিলেন ।