পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪২ মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত। যাবতীয় সম্বাদ জ্ঞাত হুইলেন। হর্য ও বিষা এককালে তাহার চিত্তকে আকৃষ্ট করিল। যাবস্ত্রীয় পত্র মিত্র ও প্রধান প্রধান মন্ত্রির একত্ৰ হই - য়ছে ; অতএব বুঝি অধিকারের ভাল হইবেক এই শু বিয়া কর্যোদয় হইল; পক্ষান্তরে নবাব আতি দুরস্ত, যদি এসকল কথা প্রকাশ হয়, তবে জ ভি প্রাণ সকল যাইবে এই চিন্ত উদয় হওয়াতে বিষাদপ্রাপ্ত হইলেন । এইরূপ মনোমথ্যে বিবেচনা করিতে লাগিলেন, মনোগত ভােব কহাকে ও কিছুই প্রকাশ করিলে ন;এক ভূভাকে স্বাস করিয় দিলেন যে ভূত আসিয়ছে তাহকে হাজার টাকা দাও আর থ দ্য দ্রব্য যথেষ্ট দিয়া বিদায় কর । পরে রজীতে তাম্লীয়বর্ণের সহিত বসিয় BBBB BSBB BBBS BBB BB BB BBB BBS য়া সকলকে পত্রার্থ জ্ঞাত করাইয়া কহিলেন তোমর বিবেচনা কর, ইহার কি কর্তৃবা ; নবাবের প্রধান পাত্র আমাকে শাস্ত্র মুরশিদাবাদে যাইতে পত্র লিখিয়ছেন এবং উiহার প্রধান ২ সকল মন্ত্রির। নবাবের অত্যাচারে প্রপীড়িত হইয়। অামাকে আজ্ঞ লিপি লিখিয়াছেন, আমি সেস্তানে যাইলে এই অত্যাচার হইতে মুক্ত হইবার উপায় বিবেচনা করিবেন ; অতএব মহা বিপদ উপস্থিত, ইহার যে সৎপরামর্শ তাহ তোমরা কহ । সকলেই নিঃশল্প, কাহারে সুখে বাক্য নাই ; ক্ষণেক পরে পাত্র