হ মহারাজ কৃষ্ণমুদ্রকুস্কৃেয় জবন চরিত । রায়কে সম্বোথন করিয়া কহিতে লাগিলেম, আমার শরীরের যে প্রকার ভাব দেখিতেছি যেন আমার গৰ্ব হইল বোধ হইতেছে। রণীর এই কথা শ্রবণ করিয়। রায়ের অন্তঃকরণে এক প্রকার অনুপম অ|নন্দের উদয় হইল বটে, কিন্তু আবার তৎসঙ্গে নান৷ প্রকার চিন্তাও আগিয়া ভাবি ভূত হইল। তিনি মনে মনে ভাবিতে ল দিলেন যে হ ! একে রাজ্যভ্ৰষ্ট হইয় পর সুহে বাস ও পর তায়ে জীবন ধারণ করিতেছি, তাহাতে আবার এই সময়ে রণী ণ ব্লুবর্তী হইলেন, কি প্রকারেই বরণী এখানে প্রসব হইবেন এবং কি প্রকারেই ব। আমি ইহঁর স্থতিক কাৰ্য্য সমূদয় সম্পন্ন করিব। এই প্রকার চিন্ত করিতে করিতে অত্যন্ত কাতর হইয়। উঠিলেন । রাত্রি প্রভাত হইলে রায় শষ্য হইতে গাত্রোপান পৃষ্ণক প্রাতঃদ্রুত সমাধ। করিয়! গত রাত্রের বিষয়ে অনেক বিবেচনা করতঃ সমাদারের নিকুট উপস্তিত হইয়। তত্ত্ব স্বত্তান্ত তঁহকে অবগত করিয়া কহিলেন যে, হে পিতঃ ! আমরা আপনার সন্তান তুল্য ; এবং আপনিও আমাদিগকে সেই ভাবে তরুণ পোষণ করিতেছেন, কিন্তু এক্ষণে অমীদের যে দুঃসময় তাহ। আপনি সকলই জানেন, অতএব আমদের প্রতি য:হ কৰ্ত্তব্য তাঁহাই করিবেন ; আপনার নিকট অধিক আর কি প্রার্থনা করিব। সমাদার এতাবদ্ধত্তান্ত শ্রবণ করিয়া রায়কে অশেষবিধ
