পাতা:মহারাজ্ঞী ভিক্‌টোরিয়া চরিত - তারকনাথ বিশ্বাস.pdf/১৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

盈插f ... *, *, তোমাদের কৃতজ্ঞাতই আমাদের সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট পূরণ স্কার” এ কথায় সকলেই বুঝিয়াছিলেন যে এতদিন পরে ভারতের অন্ধকারগগমে শুকতারার উদয় হুইল ভারত সস্থানগণের মুখের দিন আসিল । এই বিদ্রোহের সুখময় ফল স্বৰূপ ইষ্ট ইঞ্জি কোম্পানির অস্তিত্ব লোপ পাইল এবং সমগ্র ভয় , বামী দয়াশীল ভিক্টােরিয়াকে রাজ্ঞী স্বৰূপে পঠিয় মহা মুখ সাগরে ভাগিল । ভারতবাসী আবার নবজীবন প্রাপ্ত হইল, এতদিনে তাহারা যেন জীবনের জীবন, আশার বিশাল কানন, এবং দগ্ধহৃদয়মরুর শান্ত ছায়াকুঞ্জ প্রাপ্ত হইল। যাহারা বিষাদের অন্ধকার ব্যতীত অপর কিছু জানিত না, তাহারা সুখের মুখ দেখিল, দুঃখের অঙ্কুশ ভাড়নে ষে হৃদয় ব্যথিত, হইতেছিল, তাহ আজি সোহাগে পরিপুষ্ট হইবে বলিয়া ভাবিল, পঙ্কিল শুষ্ক সরোবরে এত দিনে কমল সুশোভিত লীলাময় সলিল দেখাদিল । প্রায় এক পক্ষ মহা আহ্বাদ ও সন্তোষে প্রাময়ায় অক্তিবাহিত করিয়া রাজদম্পতী ২৯ শে আগস্ট তথা হইতে প্রত্যাবর্তন করিলেন। বিদায় কাল বড়ই কষ্টকর হইয়াছিল, ভারতেশ্বরীর চক্ষু হইতে অবিরল