*、* মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়স্য চরিত্র" লউক পরে মহাজনেরদিগের লিপিমত টাকা দেওয়া যাইবেক আর তাগুরের নিয়োজিত লোককে কহ যে যত চাহে তাহার দশগুণ করিয়া সামগ্রী দেয় এবং তুমি সৰ্ব্বত্র ভূমণ করিব যেন কেহ দুঃখ না পায়। পাত্র যে আজ্ঞা বলিয়। স্বীকার করিলেন অস°২থ্য মনুষ্যের আগমন হইয়াছে কোলাহলে নগরের লোক বধির হইল নগরের শোভার সীম নাই সহসুং পতাকা রক্ত পীত শুভু নীল ইত্যাদি উডীয়মান নানা জাতীয় বাদ্যোদম রাজপুরে মহামহোৎসব অন্য রাজগণ দৰ্শন করিয়া ধন্যং করিতেছেন। আর অনেক পণ্ডিত লোক আগমন করিয়া স্বয স্থানে কাল ক্ষেপণ করিতেছেন। রাজপুরে প্রত্যহ অপূৰ্ব্ব সভা হয় যাবদীয় রাজ গণ এবণ পণ্ডিতগণ এব°১ প্রধান মনুষ্য সকলেই রাজ সভায় গমন করিয়া স্বং স্থানে উপবিষ্ট হন। নৰ্ত্তক নৰ্ত্তক শতধ আসিয়া নৃত্য গীত বাদ্য শ্রবণ করায় এইরূপ প্রত্যছ। লগ্নক্রমে মহতী ঘটাপূৰ্ব্বক রাজপুত্রের বিবাহ সমপন্ন হইল। পরে মহারাজ রঘুরাম রায় অনাহত যে সকল লোক আসিয়াছিল তাহারদিগকে মনোনীত ধন দিয়া বিদায় করিলেন সকলে মুখ্যাতি করিয়া আপনং দেশে গমন করি ল। পরে রাজগণেরদিগকে উপযুক্ত মর্যাদা করিয়া বিদায় করিলেন পণ্ডিতেরদিগকে এবণ প্রধানং মনুষ্যেরদিগকে যে যেমন পাত্র বিবেচনাপূৰ্ব্বক মর্য্যাদা করিয়া বিদায় ক রিলেন সকলেই সুখ্যাতি করিলেক যশে দিগ্মণ্ডল পরিপূর্ণ হইল এইপ্রকার মহতী ঘটা করিয়া রাজা রঘুয়াম কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের বিবাহ দিলেন। রাজারাণী পুত্র এব% পুত্রবধ প্রাপ্ত হইয়া আস্থলাদে কাল যাপন করিতে লাগিলেন এই রূপে কিঞ্চিৎকাল যায় পরে মহারাজ রযুরাম রায় কৃষ্ণচন্দ্র রায়কে রাজ্যে নিযুক্ত করিয়া আপনি ঈশ্বর ভজনে প্রবর্ত
