○ b মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়স্য চরিত্র^। এব^ পূৰ্ব্বে যে সকল লোক চাকর ছিল তাহারা শ্রবণ করিয়া আনন্দসাগরে মগ্ন হইয়া আপনং পরিবার লইয়া নগরে প্রবেশ করিল। পরে সাহেবের নিকট নানাজাতীয় খাদ্য দ্রব্য ভেট দিয়া আত্মং সমাচার জ্ঞাত করাইলেন । সাহেব হাস্য করিয়া অনেক প্রকার আশ্বাস দিয়া পূৰ্ব্বে যে যে লোক যে যে কৰ্ম্মে নিযুক্ত ছিল সেইং লোক সেইং কৰ্ম্মেতে নিযুক্ত করিলেন। নগরবালি লোকেরদিগের আনন্দের সীমা নাই পরে সাহেব প্রধান চাকরকে আজ্ঞা করিলেন যে পূৰ্ব্বে রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় আমার নিকটে আসিয়াছিলেন তাহাতে আমি তাহাকে কহিয়াছিলাম যে বিলাতের আজ্ঞান পাইয়া নৰাবের সহিত বিবাদ করিতে পারি না এখন বিলাতের কৰ্ত্তার আজ্ঞা পাইয়া আসিয়াছি নবাবের সহিত যুদ্ধ করিৰ ডাহারা আমার সাহায্য করি বেন কি না এই সমাচার রাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায়কে কহিলে তিনি কি উত্তর করেন তাহ যাহাতে জ্ঞাত হইতে পারি তাহ করহ প্রধান পাত্ৰ কহিলেন যে আজ্ঞা আমি রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের নিকট দূত প্রেরিত করিয়া সম্বাদ আনাইতেছি। পরে সাহেৰের চাকর সাহেবের আগমন সমাচার বিস্তুরিত করিয়া লিখিয়া মহারাজার নিকটে দূত পাঠাইলেন দূত কৃষ্ণনগরে উপনীত হইয়া মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায়কে পত্র দিল রাজা পূর্বেই সাহেৰের আগমন লম্বাঙ্গ পাইয়াहिtनन श्रीरङ्ग *ाज़ *ाइँग्र! नकल छाड शहॅग्ना छठाढु हभ्रे, হইয়া সূতকে রাজপ্রসাদ দিয়া পত্রের উত্তর লিখিলেন। রাজা কৃষ্ণচত্র রায় সাহেৰকে যে পত্র লিখিলেন তাহার वियङ्ग५ ५े । আপন মঙ্গল এৰ অমেৰুং প্লকার শিষ্টাচার লিখির লিখিলেন সাহেব পুনরায় জীগঞ্জ করিয়া কলিকাতা অধি
