পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ অধ্যায় । ma गिंक्रावच्छा-कृदिङा ब्राञ्मान्न অভ্যাস। [svs>ー>レ8ミ*tw] পাশ্চাত্য সাহিত্যের প্রবেশের সঙ্গে বঙ্গসমাজে এক্ষণে যে অভিনব যুগ উপস্থিত হইয়াছে, হিন্দু কলেজীয় শিক্ষা তাহার প্রবর্তন সম্বন্ধে কিরূপ কাৰ্য্য কৰিয়াছিল, আমরা দ্বিতীয় অধ্যায়ে তাহার আলোচনা করিয়াছি। যাহাদিগের প্রদত্ত শিক্ষাগুণে হিন্দুকলেজ এই নবযুগ প্ৰবৰ্ত্তনে সক্ষম হইয়াছিল, তাহাদিগের মধ্যে সর্বপ্রথমে ডিরোজিয়োর এবং তঁহার পরেই রিচার্ডসনের নাম উল্লেখ যোগ্য । এদেশের আর কোন বৈদেশিক শিক্ষকই, ছাত্রদিগের ভবিষ্যৎ জীবনগঠনে, ইহাদিগের দুইজনের ন্যায়, স্থায়ী প্ৰভাব প্ৰদৰ্শন করিতে পারেন নাই। বঙ্গদেশের রাজনৈতিক ও সমাজ-সংস্কারমূলক ঘটনাবলীর ইতিহাস লিখিতে হইলে যেমন ডিরোজিয়োর বিষয় আমাদিগের মনে হয়, আধুনিক বাঙ্গাল কবিতার উৎপত্তি নিৰ্ণয় করিতে যাইলে তেমনই রিচার্জসনেয়। কথা আমাদিগের মনে পড়ে। বঙ্গীয় কাব্যশাস্ত্ৰে এক্ষণে য়ে বুর্গ বিরাজ করিতেছে, তাহার প্রবর্জন্বিত মধুসুদন রিচার্ডসনেরই শিক্ষাগুলি অহাপ্ৰশিত হইয়াছিলেন । ডিরোজিয়ের ন্যায় রিচার্ডসনেরও নাম ফ্রমশঃ বিলুপ্ত হইয়া আসিতেছে ; কিন্তু তিনি যে, একসময়জ, প্রদেশের বিন্ধস্মণ্ডলীর কিরূপ সমাদয়-ভাজন ছিলেন, এবং এদেশের অনেক খ্যাতএউলামা ব্যক্তির জীবন-গঠনে কিরূপ সাহায্য করিয়াছিলেন, এখন তাহ অনু हिन्दू कलबीच निक७ রিচার্ডসন ।