O জীবন-চরিত । বার জন্য, তাহাকে তঁহার ব্ৰহ্মোত্তর জমী প্ৰত্যপণ করিতে এবং তাহার মাতৃশ্ৰাদ্ধের ব্যয়-নির্বাহাৰ্থ, পঞ্চাশটী টাকা দিতে প্ৰতিশ্রুত হইলেন। হানিফকেও, নিস্বাৰ্থভাবে বজ্ৰ-মুষ্টি বিতরণের জন্য কৃতজ্ঞতা প্ৰকাশাৰ্থ, দুইশত টাকা দিতে স্বীকার করিলেন । হানিফের অনুষ্ঠিত মহাযজ্ঞ এইরূপে সুসম্পন্ন হইল। ভক্ত প্ৰসাদ বাবু পঞ্চানন বাচস্পতিকে বলিলেন, “আমি বিবেচনা করে দেখলেম যে, এ কৰ্ম্মের দক্ষিণান্ত এইরূপেই করা উচিত ; যাহােক ভাই, তোমাদের হাতে আমি আজ বিলক্ষণ উপদেশ পেলেম । এ উপকার আমি চিরকালই স্বীকার করবো । আমি যেমন অশেষ দোষে দোষী ছিলেম, তেমনি তার সমুচিত প্ৰতিফলও পেয়েছি ; এখন নারায়ণেব কাছে এই প্ৰাৰ্থনা করি যে, এমন দুৰ্ম্মতি আমার কখনও না ঘটে ।” আমরাও ভক্ত প্ৰসাদ বাবুৰ সঙ্গে প্রার্থনা করি, যেন তঁাহার দৃষ্টান্তে তঁহার সমজাতীয় অপর ভক্তবিট্টলাদিগের চেতনা হয়। মধুসূদন তাহার গ্রন্থ নিম্নলিখিত রহস্যজনক কবিতায় শেষ করিয়াছেন । “বাহিরে ছিল সাধুৰ আকাব, মনটা কিন্তু ধৰ্ম্ম-ধোয়া, পুণ্য খাতায় জমা শূন্য, ভণ্ডামিতে চারটি পোয়া। শিক্ষা দিলে কিলের চোটে হাড় গুড়িযে খোয়ের মোয়া যেমন কৰ্ম্ম ফললো ধৰ্ম্ম, বুড় শালিকের ঘাড়ে রোয়া।” BODB BBDB KBDBBBD BDDBDSDDD SDBD DDD S S DBDDS বিষয়ক প্ৰস্তাবে” ভক্তপ্ৰসাদের চবিত্র অতিরঞ্জিত হইয়াছে বলিয়া, मधूरुनानद्र अश्ननक्षता ******* প্ৰতি দোষারোপ করিয়াছেন । Qሻኮኛ ♥፧¶ | তিনি বলেন, কোন হিন্দু জমিদারের পক্ষে এরূপভাবে মুসলমান রমণীর প্রতি আসক্তি স্বাভাবিক নয়। ন্যায়রত্ন মহাশয় কি জন্য এমন কথা ৰলিয়াছেন, বলিতে পারি না। আমাদিগের বিবেচনায় বুড়োশালিকের ঘাড়ে রোয়ার বর্ণিত ঘটনা কিছুমাত্রই
