सचिना-कवJ । SG “তাবিত অলি গুঞ্জরে याझे कूण भूछ्ब्राह्म, बांबऊ फूल भांगठी नाशिकू? । মোরা গ্ৰাম্য গোপবালিকা তত ই পশুপালিকা হাম বিশ্বরে শ্যাম সম ভোগো ।” ব্ৰজাঙ্গনার রাধিকায় এরূপ আত্মবিমাননার কথা নাই ; কিন্তু মাধুৰ্য্যে তঁহার রাধিক বৈষ্ণব কবিগণের রাধিকার অপেক্ষা নিকৃষ্টা নহেন । দ্বেষ DBS BDBDBO DDS DB DLLS0D KD DDDSDDBDBBDB BBBD DBB সকলই ভাসিয়া গিয়াছে। সখীর নিকট রাধিকার এইমাত্র অনুরোধ ; “কঁদিব লো সহচরি, ধরি সে কমল-পদ, bल एना कवि ! cथिंत्र कि ठेिं शांग त्युनित् कि भिछेऊाहब cडसन डीइंद्विं ॥ আমরা বলিয়াছি যে, অন্যান্য বৈষ্ণব কাব্যের ন্যায়, ব্ৰজাঙ্গনায় ভূীববৈচিত্ৰ্য নাই ;-সুতরাং মধুসুদন ইহাতে র্তাহার নিপুণতা সৰ্ব্বাংশে প্ৰদৰ্শন করিবার সুযোগ প্ৰাপ্ত হন নাই । রাধিকার দিব্যোন্মাদ অবস্থাই তাহার কাব্যের অবলম্বনীয় বিষয় ; সে অবস্থায় যাহা কিছু বলা সঙ্গত, তিনি কেবল তাহাই বলিয়াছেন। জয়দেবের অথবা বিদ্যাপতির কাব্যের সঙ্গে তুলনা করিয়া ব্ৰজাঙ্গনার দোষু, গুণ বিচার করিলে, মধুসূদনের প্রতি ন্যায়বিচার হইবে না। উনবিংশ শতাব্দীতে আবার জয়দেবেব বা বিদ্যাপতির আবিBDD DBDD DS SBDSDgO DBB DBDS DDBBD DDBD BB DBD বলিলেই যথেষ্ট হইবে যে, ইহা বৈষ্ণব পদাবলীর মাধুৰ্য্যহীন নহে। খ্ৰীষ্টীয় ধৰ্ম্মাবলম্বী হইয়াও যে মধুসুদন ইহাতে বৈষ্ণব মহাজনোচিত ভাবের অবতারণা করিতে পারিয়াছেন, ইহা তাহার প্রতিভার পক্ষে যথেষ্ট শ্লাঘাজনক। জয়দেব, বিদ্যাপতি, অথবা চণ্ডীদাসের ভক্তিভাবপুর্ণ গ্রন্থের সহিত बखांधनांश tवद्धिा डांब ।
