পাতা:মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবন-চরিত - যোগীন্দ্রনাথ বসু.pdf/৬৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শেষজীবন । RN 9 তৎকাল-প্ৰসিদ্ধ বিচারক, গর্বিতস্বভাব সার লুই জ্যাকসনের সহিত DDB LBD BDDBDDD DBS SBBDB DBDDBD DBDBD DDBBS তার একটি প্রধান কাবণ ছিল ; বিচারকগণ র্তাহার বক্তৃতায় প্রীতিলাভ করিতেন না। এই সকল কাবণে মধুসুদন ব্যারিষ্টাবী ব্যবসায়ে কৃতকাৰ্য্য হইতে পারেন নাই । তিনি যে একেবারেই অকৃতকাৰ্য্য হইয়াছিলেন তাহা নয় ; তবে তাহাব ন্যায় প্ৰতিভাবান ব্যক্তির নিকট যেরূপ প্ৰত্যাশা করা যাইতে পাবে, তাহা হয় নাই বলিয়াই আমরা তাহার অকৃতকাৰ্য্যতার কথা বলিতেছি । প্ৰথম, প্ৰথম তাহার ব্যবসায়ে বিলক্ষণ আশার চিহ্ন লক্ষিত হইয়াছিল । সুপণ্ডিত ও সুলেখক বলিয়া তাহার নাম, পূৰ্ব্ব হইতেই, সকলোব পরিচিত ছিল । সুতরাং তাহার সমসাময়িক, অন্যান্য দেশীয় বারিষ্টারদিগের অপেক্ষ। অল্প কালের মধ্যেই তাহাৰ্থ ব্যাবসায়ের সুবিধা হইয়াছিল । এক বৎসরের মপো তাহার আয় মাসিক এক হাজার হইতে দেড় হাজার টাকা পৰ্যন্ত হইয়াছিল । কিন্তু ইহার পর আর বড় উন্নতি হয় নাই ; বরং তাতার প্রথমাজ্জিত প্ৰতিপত্তি ক্রমশঃ হ্রাস হইয়া আসিয়াছিল, এবং শেষে, উপায়ান্তবের অভাবে, তিনি প্ৰিভিকাউনসিলে বা অন্যতম অনুবাদকের কার্য গ্ৰহণ করিতে বাধ্য হইয়াছিলেন । “চঞ্চল ধনদার” প্ৰসাদ লাভের জন্য তিনি জননী বাগেদিবীর আরাধনা ত্যাগ করিয়াছিলেন । তাঁহাকে সপত্নীদ সেবা করিতে দেখিয়া বাগেদৰী তাহার হৃদয়মন্দির হইতে অন্তধান করিলেন ; কিন্তু কমলাও তাহার প্ৰতি প্ৰসন্না হইলেন না । মধুসুদন, রত্নলাভের আশায়, রত্নাকরে নিমগ্ন হইয়াছিলেন, কিন্তু রত্ন প্রাপ্ত হইলেন না ; তুহার মুখ কেবলই ক্ষার বারিতে পূর্ণ হইল। যুরোপ হইতে প্ৰত্যাগমনের পর মধুসুদন ছয় বৎসর কাল জীবিত ছিলেন । এই ছয় বৎসরের মধ্যে তিনি, বাঙ্গালা সাহিত্যের জন্য, বিশেষ কিছু করিয়া €)bሦ जाहेि७-6नया ।