পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अब्रिह्मांड हैव ब्र পৰ্যন্ত সে আলো ধরাধামবাসীদের কাছে এসে পৌছিতে পারে নাই।” মনে কর। তবে এ ব্ৰহ্মাণ্ড কিরূপ প্ৰকাণ্ড । আবার ভূতত্ত্ব ব’লে দিচ্ছে, এ পৃথিবীর জন্ম কবে হয়েছে তা কেহ জানে না। যেমন দেশ সম্বন্ধে বলেছি, তেমনি কাল সম্বন্ধেও বলা যায়। ভূতত্ত্ব প্ৰমাণ ক’রে দিচ্ছে, হাজার হাজার লাখ লাখ বৎসর ধ’রে এই পৃথিবী বর্তমান আকারে এসেছে। লাখ বৎসরে অথবা হাজার বৎসরে কত দিন তা জগদবাসীর কল্পনায় আসে না, মানুষ তা মনে ধরতে পারে না । জগতের বাহিরের দিক দিয়ে যখন দেখি, তখনও দেখি, দেশের দিক দিয়ে যেমন বলেছি, কালের দিক দিয়েও বিচার করলে মানুষের মন ধরতে পারে না। এখানে গিয়েও দেখছি, ব্ৰহ্মাণ্ড কি প্ৰকাণ্ড, আমাদের ক্ষুদ্র জ্ঞান তা জানতে পারে না। ব্ৰহ্মাণ্ডের তত্ত্ব জানতে গিয়েই আমাদের ধারণাশক্তি পরাস্ত হয়, ব্ৰহ্মাণ্ডপতির কথা আমরা কি জানিব ? এই তার নিগুণ ভাব ; এই তার श्रद्मशभशिक्षेिऊ शशाङांत्र । এ ভাবেও মানবাত্মা চরিতার্থ হয় নাই। মানবাত্মা জিজ্ঞাসা করেছে, তঁাকে আমাদের হৃদয়ের কাছে কি ক’রে পাওয়া যায় ? মানব-হৃদয় ঈশ্বরকে এত মহৎ ভাবলে তঁকে এ প্রকার অজ্ঞাত, অজ্ঞেয় নিগুৰ্ণ প্রভৃতি ভাবে দেখে সন্তুষ্ট থাকতে পারে না। তাতে মানব-হৃদয়ের প্ৰেম পরিতৃপ্ত হয় নাই। অতি প্ৰাচীন কাল হতেই ঈশ্বরের ব্ৰহ্মভাব DBDBDLDDL TBBDSDi BBBLDL DuBB DBB DDD DBBDB KB DDS মানুষের হৃদয় আরও কিছু চেয়েছিল। কেন ও কি ভাবে চেয়েছিল তা আমাদের একজন বক্তা প্ৰকাশ ক’রে বলবার চেষ্টা করেছেন। ঐ বিস্তৃত অনন্ত আকাশ, যা সৃষ্টিতে চিরদিনই আছে, তার সঙ্গে যখন মানবের প্ৰথম সাক্ষাৎকার হয়েছিল, তখন মানুষ তাকে একেবারে পিতা ব’লে- সম্বোধন করলে। বললে, “হে বরুণ, তুমি আমাদের পিতা। ওঁ পিতা St 9