পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰকাশ-মন্দির বলে জানত না, রামায়ণে কৌশল্যার শোক প’ড়ে মনে মনে ভাবত, বোধ হয় অপত্যস্নেহ এই রকম। কিন্তু যখন তার নিজের ছেলে হ’ল, তখন সন্তানের হাসিমুখ দেখে আর তাকে রামায়ণ প’ডে বুঝতে যেতে হ’ল না, তার টাটকা, জীয়ন্ত স্নেহ তার সংশয়-ভঞ্জন করল । বিশ্বাসও। তেমনি । ধর্মকে তাজা দেখা চাঈ, টাটকা দেখা চাই। প্ৰকাশ-মন্দিরে গেলে দেখা যায়, টাটকা তাজা জীবন্ত ধর্ম- যে দেখে সে বলে, “আমি হলপান বলতে পারি, আকাশে পাথর ছুড়লে তা যেমন মাটিতে পডবেই পড়বে, তেমনি ধর্মের জয় হবেই হবে, এই জগৎ অন্ধ প্ৰকৃতির ক্রীড়াভুমি নয়, ইহা প্রেমের ক্ৰোড়ে অবস্থিত ; এবং প্রার্থনা বৃথা যেতে পারে না। যদি পাের, বল যে, আর সব মিথ্যা, কিন্তু ব্যাকুল প্রার্থনা পূর্ণ হবেই হবে ; আমি দেখেছি, সাক্ষী দিচ্ছি।” এক সময় মহর্ষি দেবেন্দ্ৰনাথ তাহার পিতৃব্য প্ৰসন্নকুমার ঠাকুরের সঙ্গে প্ৰায় দেখা করতে যেতেন। তিনি বলেছিলেন, “দেবেন্দ্ৰ, BDDD BDLD DLLD DBD gDS DDD D DDB OBBBDB BDK BDBB BBBD S যুবক দেবেন্দ্রনাথ সপ্তাহে দুই তিন দিন তঁর কাছে যেতেন। একদিন প্ৰসন্নকুমার ঠাকুর বললেন, “ও দেবেন্দ্ৰ, কি “ঈশ্বর ঈশ্বর” করি, কিছু প্ৰমাণ দিতে পার ?” সম্বন্ধটা দেখুন। তিনি মহৰ্ষির কাকা, বয়সে বড়, জমিজমা ও ঋণ সম্বন্ধে একটা বন্দোবস্ত করবার জন্যই ডেকেছেন, উঁচু কথা শোনাবার লোক নন। কিন্তু মহৰ্ষি তার কথা শুনে স্থির ভাবে বললেন, “দেয়াল আছে ইহা আপনি প্ৰমাণ করতে পারেন ?” প্ৰসন্নকুমার ঠাকুর বললেন, “কি ছেলেমানুষি করা! দেয়ালের কথার আবার প্রমাণ কি ? প্ৰমাণ এই যে দেখছি।” তখন মহর্ষি গম্ভীর ভাবে উত্তর করলেন, “আমিও যে ঈশ্বরকে দেখছি।” তিনি ত অবাক । ধর্মটা দেখবার, আস্বাদন করবার জিনিস। ডেভিড বলে ছন, “Oh, Ro (