পোষা পাখি ও বনের পাখি বালককালে অনেক যত্নে একটি পাখি পুষিয়াছিলাম। সে যতদিন শিশু ছিল, উত্তম তণ্ডুল ও জল সংগ্ৰহ করিয়া মাতা যেমন সন্তান পালন করে সেইরূপ যত্নে তাহাকে পালিতাম। ঈশ্বর-কৃপায় পাখিটি বড় হইল, উঠিয়া দাড়াইতে সমর্থ হইল, আমার আনন্দের সীমা BB BDBD DSSS S DBBD D S SBDDS DBBS LD S KB BDD করিতেছে তাহাই দেখি । পাখিটি যত বড় হইতে লাগিল আমার আহলাদ ততই বাড়িতে লাগিল। যখন চণ্ডুপুটে খাইতে শিথিল, অমনি আনন্দে দৌডিয়া গিয়া, পল্লীর সকলকে এ সুখ-সংবাদ দিলাম। বয়োবৃদ্ধি সহকারে ক্রমে পাখিটির অঙ্গসৌষ্ঠব সম্পাদিত হইল। সকলে দেখিয়া বলিল, এ পাখির জাত ভাল, খুব কথা বলিবে। ক্ৰমে সে কথা বলিতে শিখিল । পাখি নিজের মাতৃভাষা ভুলিয়া গিয়া মানুষের ডাক ডাকিতে লাগিল। বাড়ির শিশুরা যে কথা বলিত তাহার পুনরাবৃত্তি করিয়া অপূর্ব সুখে কৰ্ণকুহর ভাসাইল। পাখিটির উপর প্রাণের ভালবাসা গেল, YDBBDB DY BBB BBDBD DDDS DDDB DDLBB BDDB DD DBB DS সন্ধ্যার সময় অতি যত্নে বস্ত্র দ্বারা পিঞ্জীর আবরণ করিতাম, রাত্রে উঠিয়া দেখিতাম, পাখির কোনও বিপদ হইয়াছে কিনা । এমন করিয়া তাহার সেবা চলিতেছে, কিন্তু তবু দুষ্ট পাখি পোষ মানিল না। একদিন অসাবধানতাবশত পিঞ্জীর-দ্বার খোলা ছিল, এই সুযোগে আমার দুষ্ট প্ৰিয় পাখিটি পিঞ্জর হইতে বহির্গত হইয়া বৃক্ষশাখে উঠিয়া বসিল। পিঞ্জর শূন্য দেখিয়া আমারও প্ৰাণ শূন্য DDDSS BBBD DDD BBBD DBBD BBD BuBBDS S DBBD DDuBD জননীর প্রাণ যেরূপ হয়, আমারও সেই দশা হইল। ‘আয় আয়’ বলিয়া কত ডাকিলাম, সে যেন বিদ্রুপ করিয়া উত্তর দিতে লাগিল, নামিল না। S
